Advertisement

West Bengal OBC : কারা OBC? নতুন করে সমীক্ষা চায় রাজ্য; সুপ্রিম কোর্টের কাছে চাইল সময়

কারা OBC (অন্যান্য অনগ্রসর সম্প্রদায়) তা খতিয়ে দেখতে নতুন করে সমীক্ষা করতে চায় রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্টে জানালেন রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বল। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো এই সমীক্ষা শুরু করেছে রাজ্য।  

Supreme Court Supreme Court
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 18 Mar 2025,
  • अपडेटेड 6:41 PM IST
  • কারা ওবিসি খতিয়ে দেখতে সমীক্ষা চায় রাজ্য
  • সেজন্য তিন মাস সময় চাওয়া হল কোর্টের কাছে

কারা OBC (অন্যান্য অনগ্রসর সম্প্রদায়) তা খতিয়ে দেখতে নতুন করে সমীক্ষা করতে চায় রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্টে জানালেন রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বল। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো এই সমীক্ষা শুরু করেছে রাজ্য।  

মঙ্গলবার এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি বিআর গাভাইয়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে। সেখানে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, তিন মাস সময় লাগবে এই কাজে। ওবিসি শংসাপত্র কারা পাওয়ার যোগ্য কারা নয়, তা খতিয়ে দেখা হবে। তারপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। রাজ্য় সরকারের এই প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তিন মাস সময়ও দেওয়া হয়েছে। মামলার পরবর্তী শুনানি জুলাই মাসে। 

এই রাজ্যে ওবিসি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়নি- এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, ২০১০ সালের পর থেকে সব ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করা হবে। এর ফলে প্রায় ১২ লাখ সার্টিফিকেট বাতিল হয়ে যায়। 

হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য ও অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতর। ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট মামলাটি প্রথম ওঠে সুপ্রিম কোর্টে। তবে হাইকোর্টের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দেয়নি দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ফলে ২০১০এর পরে যাঁরা সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন তাঁরা সেটি ব্যবহার করতে পারছেন না।  

রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল বলেন, রাজ্যে কাদের ওবিসি সম্প্রদায়ভুক্ত করা হবে, তা নিশ্চিত করতে নতুন করে সার্ভে শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ  সরকার গোটা বিষয়টা খতিয়ে দেখছে। অভিযোগকারীর এটাই দাবি ছিল। এবার শংসাপত্র দেওয়া হবে সব খতিয়ে দেখে। সেজন্য ৩ মাস সময় লাগবে। রাজ্যের আবেদন মেনে শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, যেহেতু নতুন করে সার্ভে হচ্ছে এবং তার ভিত্তিতে সংরক্ষণ দেওয়া হবে, নতুন প্রক্রিয়া নিয়ে যদি কারও অভিযোগ না থাকে তাহলে পরবর্তী ক্ষেত্রে শুনানির প্রয়োজন থাকবে না। আপাতত রাজ্যের আবেদন মেনে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে জুলাইয়ে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement