Advertisement

Tejas Jet Crash Dubai: কেন দুবাইতে ভেঙে পড়ে তেজস যুদ্ধবিমান? বিশেষজ্ঞরা যা জানাচ্ছেন

দুবাইয়ের আকাশে শো দেখাচ্ছিল ভারতের স্বদেশি যুদ্ধবিমান তেজস। খাচ্ছিল পাল্টি। তবে তখনই বিপদ ঘটে। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে দ্রুত গতিতে নেমে আসে বিমানটি। তারপর মাটিতে ক্র্যাশ করে যায়। আগুনের গোলায় ঢেকে যায় চারদিক। এরপরই ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানান হয়, এই দুর্ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন পাইলট।

তেজস জেট ক্র্যাশতেজস জেট ক্র্যাশ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 Nov 2025,
  • अपडेटेड 9:37 AM IST
  • দুবাইয়ের আকাশে শো দেখাচ্ছিল ভারতের স্বদেশি যুদ্ধবিমান তেজস
  • মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে দ্রুত গতিতে নেমে আসে বিমানটি
  • তারপর মাটিতে ক্র্যাশ করে যায়

দুবাইয়ের আকাশে শো দেখাচ্ছিল ভারতের স্বদেশি যুদ্ধবিমান তেজস। খাচ্ছিল পাল্টি। তবে তখনই বিপদ ঘটে। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে দ্রুত গতিতে নেমে আসে বিমানটি। তারপর মাটিতে ক্র্যাশ করে যায়। আগুনের গোলায় ঢেকে যায় চারদিক। এরপরই ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানান হয়, এই দুর্ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন পাইলট।

তবে প্রশ্ন হল, কেন ক্র্যাশ করে তেজস? এই প্রশ্নের উত্তরটা কিন্তু এখনও বায়ুসেনার তরফে দেওয়া হয়নি। তারা তদন্ত চালাচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, তেজস কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্টের ২৪ বছরের ইতিহাসে এই দ্বিতীয়বারের জন্য ভেঙে পড়ল।

প্রসঙ্গত, এই দুর্ঘটনার আগের দিনই তেজস থেকে তেল লিক করছিল বলে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়। যদিও বায়ুসেনা সেই দাবি উড়িয়ে দেয়। কিন্তু তার পরের দিনই দুবাইয়ের এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল তেজস। যা নিয়ে সারা দেশজুড়েই বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে।

কেন ভেঙে পড়ল তেজস?

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ দিন শোয়ের সময় পাইলট ব্যারেল রোল নামক একটি বিশেষ কৌশল দেখানোর চেষ্টা করছিলেন। এটি খুবই সাধারণ একটি কৌশল। এটা যে কোনও যুদ্ধবিমান সহজেই করে দিতে পারে। এই কৌশলে জেট এক বার উল্টে গিয়ে আবার সোজা হয়। তারপর গোলাকার কক্ষপথে ঘুরতে থাকে।

মুশকিল হল, এই সময় পাইলটের মাথা নীচে এবং পা উপরের দিকে থাকে। আর সেখানেই বিপত্তি ঘটেছে বলে মনে করছেন একদল বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এই যুদ্ধবিমান পাল্টি তো খেয়েছিল। কিন্তু আর সোজা হতে পারেনি। বরং সোজা মাটিতে গিয়ে ক্র্যাশ করে যায়।

মাটির খুব কাছে ছিল

বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছে, মাটির খুব কাছে ছিল তেজস। সেই কারণে পাল্টি খেয়ে আর সোজা হতে পারেনি এই যুদ্ধবিমান। আবার একদম মনে করছে, তেজসের গতি ছিল কম। সেই কারণে পাল্টি খাওয়ার পর সেটা মাটিতে ক্র্যাশ করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যারেল রোল হামেশাই করা হয়। তবে এই সাধারণ একটি কৌশল দেখানোর সময় সামান্য ক্যালকুলেশনে ভুল হলেই বিপদ হতে পারে। ক্র্যাশ করতে পারে বিমান।

Advertisement

আবার একদল মনে করছে, একটি ইঞ্জিনের আগুন লেগে যাওয়ার কারণেই বিপদ ঘটে। যার ফলে পাইলট কিছুই করতে পারেননি। যদিও এখনও বায়ুসেনা এই বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেনি। তাদের পক্ষ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে তদন্ত। সেই তদন্তের পরই নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যাবে।

Read more!
Advertisement
Advertisement