মাঝ আকাশে তখন বিমান। হঠাতই বুকে ব্যথা অনুভব করেন বিমানেরই এক যাত্রী। তাঁর লক্ষ্মণ দেখে আর কোনও রিস্ক নেননি বিমান ক্রুরা। ভাগ্যক্রমে বিমানেই সফররত এক ডাক্তারকে ডেকে আনেন তাঁরা। ডাক্তারবাবুর অভিজ্ঞ চোখ বুঝে নেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন ওই যাত্রী। কিন্তু নিকটবর্তী এয়ারপোর্ট প্রায় পাঁচ ঘণ্টার রাস্তা। ফলে বিমানের ফার্স্ট এড আর CPRকে ভরসা করেই লড়ে যান ডাক্তারবাবু। অবশেষে জরুরি ভিত্তিতে নিকটবর্তী এয়ারপোর্টে অবতরণের অনুমতি মেলে। ওই যাত্রীকে শেষ পর্যন্ত অবতরণের পর অ্যাম্বুল্যান্সে করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।