Famous Krishna Temples: ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী পালিত হয়। আজ, ৬ সেপ্টেম্বর দেশজুড়ে শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন পালিত হচ্ছে। সকাল থেকেই মন্দিরে দর্শনার্থীদের ঢল।
সারা দেশে শ্রীকৃষ্ণের অসংখ্য মন্দির রয়েছে। উৎসবের সময় মন্দিরে প্রচুর ভিড় থাকে। কিন্তু ভক্তরা এমনিতেও সারা বছরই এই মন্দিরে ভিড় করেন।
ইসকন মন্দির, বৃন্দাবন - ১৯৭৫ সালে বৃন্দাবনের ইসকন মন্দির নির্মিত হয়েছিল। বৃন্দাবনের ইসকন মন্দিরে ভক্তরা নাচে-গানে কৃষ্ণ ভক্তিতে হারিয়ে যান। বিপুল সংখ্যক বিদেশী ভক্ত আসেন।
জগন্নাথ মন্দির- পুরীতে নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরটি ৮০০ বছরেরও বেশি পুরানো বলে মনে করা হয়। জগন্নাথ মন্দিরের চূড়ার পতাকা সবসময় বাতাসের বিপরীত দিকে নাড়ে। এটি বেশ রহস্যময় একটি মন্দির।
শ্রীনাথজি মন্দির, নাথদ্বারা (রাজস্থান): শ্রীনাথজির মন্দির সারা বিশ্বে বিখ্যাত। মন্দিরটি ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল। মেওয়ার রাজারা এই মন্দিরের মূর্তিগুলিকে গোবর্ধন পাহাড় থেকে আওরঙ্গজেবের হাত থেকে বাঁচিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। এই মন্দিরটি তার ভাস্কর্য এবং শিল্পকর্মের জন্যও পরিচিত।
বালাকৃষ্ণ মন্দির, হাম্পি কর্ণাটক- কর্ণাটকের হাম্পিতে অবস্থিত বালাকৃষ্ণ মন্দিরের সৌন্দর্য্য অবর্ণনীয়। মন্দিরটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ওয়েবসাইটেও পাওয়া যায়। এই মন্দিরে কৃষ্ণের শিশুরূপ বিরাজমান।
ইসকন মন্দির, বেঙ্গালুরু: ভারতের বৃহত্তম ইসকন মন্দির বেঙ্গালুরুতে। মন্দিরটি ১৯৯৭ সালে তৈরি করা হয়েছিল। বৈদিক এবং ধর্মীয় সভ্যতার প্রচার করা এই মন্দিরের উদ্দেশ্য ছিল।
উদুপি শ্রী কৃষ্ণ মঠ, কর্ণাটক- মন্দিরটি ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এই মন্দিরের কাছে থাকা পুকুরের জলে মন্দিরের প্রতিফলন দেখা যায়।
শ্রী রণচোদ্রিজি মহারাজ মন্দির, গুজরাট – এই মন্দিরটি গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত। এই মন্দিরে ৮টি গম্বুজ এবং ২৪টি সোনার তৈরি টাওয়ার রয়েছে। মন্দিরের পাশাপাশি রয়েছে লক্ষ্মীর মন্দির।
মায়াপুর ইসকন মন্দির- কলকাতা থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরে মায়াপুরে চন্দ্রোদয় মন্দির অবস্থিত। চন্দ্রোদয় মন্দির কলকাতা থেকে ১৩০ কি.মি দূরে মায়াপুর চন্দ্রোদয় মন্দির অবস্থিত। তার কাছেই এই মন্দির। ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই মন্দির।