Advertisement

Vishwakarma Puja 2025 Rituals: বিশ্বকর্মা পুজো থেকেই ব্যবসায় দুর্দান্ত মুনাফা শুরু হবে, এই জিনিসটি অর্পণ করে দেখুন

Vishwakarma Puja 2025 Rituals: বিভিন্ন কারখানা, কর্মস্থল, দোকান-বাণিজ্য, অফিস এবং এমনকি অনেক বাড়িতেও বিশ্বকর্মা পুজোর আয়োজন করা হয়। শিল্পের দেবতা হিসেবে বিশ্বকর্মাকে শুধু পুজো করলেই চলবে না, চাই কিছু বিশেষ টোটকা মেনে চলা। এইসব টোটকা পালন করলে কেবল দেবতার কৃপাই নয়, জীবনে ও ব্যবসায় উন্নতির পথও খুলে যেতে পারে।

বিশ্বকর্মা পুজোয় এই জিনিস অর্পণ করলে ব্যবসায় লাভ বাড়তে থাকেবিশ্বকর্মা পুজোয় এই জিনিস অর্পণ করলে ব্যবসায় লাভ বাড়তে থাকে
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 Sep 2025,
  • अपडेटेड 4:59 PM IST

Vishwakarma Puja 2025 Rituals: বিশ্বকর্মা পুজো শুধু এক উৎসব নয়, এটি আত্মশুদ্ধি, কর্মনিষ্ঠা এবং উন্নতির পথের একটি নতুন সূচনা। তাই পুজোর নিয়ম ও বিশ্বাসগুলো মেনে চললে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ছড়িয়ে পড়বে ইতিবাচক প্রভাব।

বাংলা ক্যালেন্ডারে মাসের পর মাস লেগেই থাকে কোনও না কোনও উৎসব। ‘বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ’। তবে এসব উৎসবের মাঝে এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে দুর্গোৎসব। আর তার আগেই বাঙালির উৎসবের সূচনা করে দেয় বিশ্বকর্মা পুজো। এই দিনটি শুধু দেবতা পূজার দিন নয়, বরং কাজের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক নতুন উদ্যমে জীবনে অগ্রসর হওয়ার প্রতীক। ২০২৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর পালিত হবে বিশ্বকর্মা পুজো। পুজোর শুভ মুহূর্ত সকাল ৭টা ৫০ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা ২৬ মিনিট পর্যন্ত। আবার, বিকল্প সময় হিসেবে দুপুর ১টা ৫৮ মিনিট থেকে সাড়ে ৩টে পর্যন্তও পুজো করা যেতে পারে।

বিভিন্ন কারখানা, কর্মস্থল, দোকান-বাণিজ্য, অফিস এবং এমনকি অনেক বাড়িতেও বিশ্বকর্মা পুজোর আয়োজন করা হয়। শিল্পের দেবতা হিসেবে বিশ্বকর্মাকে শুধু পুজো করলেই চলবে না, চাই কিছু বিশেষ টোটকা মেনে চলা। এইসব টোটকা পালন করলে কেবল দেবতার কৃপাই নয়, জীবনে ও ব্যবসায় উন্নতির পথও খুলে যেতে পারে।

ঘুড়ির টোটকা
বিশ্বকর্মার হাতে ঘুড়ি তো থাকেই। এবার পুজোয় ঠাকুরকে ঘুড়ি দিন, তবে পুজো শেষে সেই ঘুড়ি ভাসিয়ে দেবেন না। বরং ব্যবসাস্থানে রেখে দিন, এতে বাণিজ্যে সমৃদ্ধি আসবে। বিশ্বকর্মাকে সাদা রঙের মিষ্টি নিবেদন করাও এক গুরুত্বপূর্ণ রীতি। বিশ্বাস করা হয়, সাদা মিষ্টিতে সন্তুষ্ট হন দেবশিল্পী। পাশাপাশি, ঠাকুরকে কাশ ফুল অর্পণ করুন। শরতের দূত কাশফুল এই সময় পাওয়া যায় সহজেই। এই ফুল ঠাকুরের পছন্দের বলে বিবেচিত।

হলুদ ফুল-ফল-লেবু
এছাড়াও, হলুদ ফুল, হলুদ ফল ও বাতাবি লেবু নিবেদন করলে মেলে আশীর্বাদ। পুজোর দিন সকালে স্নানের সময়ও পালন করুন এক সহজ টোটকা। স্নানের জলে দিন কালো তিল। এতে জীবনের নানা জটিলতা থেকে মিলবে মুক্তি বলে বিশ্বাস।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement