রাজস্থানের ধোলপুরে চম্বল নদীর তীরে অবস্থিত প্রাচীন মহাদেব মন্দিরকে নিয়ে অনেক পুরনো বিশ্বাস রয়েছে। ভক্তদের মতে, এই মন্দিরটি প্রায় হাজার বছরের পুরনো।
একসময়ে ডাক্তারদের উপদ্রবের জেরে এই মন্দিরের দিকে কম মানুষ আসতেন। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি বদলেছে।
বলা হয় যে, এই মন্দিরের শিবলিঙ্গ দিনে ৩ বার রং বদলায়। কথিত আছে যে এই শিবলিঙ্গ সকালে লাল, বিকেলে কেশরিয়া এবং রাতে শ্যামলা হয়। (প্রতীকী ছবি)
এই মন্দিরটি অচলেশ্বর শিব মন্দির নামে পরিচিত। বর্তমানে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয় এই মন্দিরে। (প্রতীকী ছবি)
তবে কেন এই শিবলিঙ্গ দিনে তিনবার রং বদলায় সেই রহস্য আজও সমাধান হয়নি। বহুবার গবেষণা হয়েছে কিন্তু অলৌকিক শিবলিঙ্গের রহস্য এখনও উন্মোচিত হয়নি। (প্রতীকী ছবি)
কথিত আছে যে এই রহস্যময় শিবলিঙ্গের এক ঝলক দেখলেই মানুষের সমস্ত মনস্কামনা পূরণ হয় এবং জীবনের সমস্ত ঝামেলা দূর হয়। (প্রতীকী ছবি)
মহাদেবের এই মন্দির সম্পর্কে বিশ্বাস করা হয় যে অবিবাহিত ছেলে-মেয়েরা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত জীবনসঙ্গীর ইচ্ছা নিয়ে এখানে আসেন এবং শিব তা পূরণ করেন। (প্রতীকী ছবি)
শিবকে জল নিবেদনের জন্য সোমবার এখানে প্রচুর ভিড় জমায়। যদি অবিবাহিতরা ১৬টি সোমবার এখানে জল নিবেদন করেন। তবেই তাঁরা তাঁদের পছন্দসই জীবনসঙ্গী পান।
সেই সঙ্গে বিবাহে আসা বাধাও দূর হয়। ভক্তরা জানান, শিবলিঙ্গের কাছে দশ ফুটের সাপ এসে শিবলিঙ্গের চারপাশে ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু কাউকে স্পর্শ করে না।
শিবলিঙ্গের খনন কাজ প্রাচীনকালে রাজা-সম্রাটরাও করেছিলেন, কিন্তু শিবলিঙ্গের শেষ না হওয়ায় খনন কাজ বন্ধ হয়ে যায়। (প্রতীকী ছবি)