Advertisement

ধর্ম

পুরীর যাওয়ার মজা এবার দ্বিগুণ! জগন্নাথ মন্দিরে শুরু এই প্রকল্প

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 25 Nov 2021,
  • Updated 4:40 PM IST
  • 1/10

প্রতিদিন সারা ভারত থেকে বিপুল সংখ্যক ভক্ত মহাপ্রভু শ্রী জগন্নাথের দর্শন পেতে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে যান। তাঁদের সুবিধার ব্যবস্থা করা SJTMC অর্থাৎ শ্রী জগন্নাথ মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটি এর দায়িত্ব। এখন শ্রী জগন্নাথ মন্দির পরিচালনা কমিটি শ্রী মন্দির পরিক্রমা প্রকল্প শুরু করেছে। (সব ছবি প্রতীকী)

  • 2/10

শ্রী জগন্নাথ মন্দির পরিচালনা কমিটি (SJTMC) 'শ্রী জগন্নাথ মন্দির আইন, ১৯৫৫ (রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদিত)' এর অধীনে একটি সংস্থা হিসাবে গঠিত হয়েছে। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের সমস্ত সম্পত্তি পরিচালনা করার জন্য এই সংস্থা গঠন করা হয়েছে।

  • 3/10

শ্রী মন্দির পরিক্রমা প্রকল্পের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল শ্রী মন্দির পরিক্রমা প্রকল্পে পুরীর শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের চারপাশে ৭৫ মিটার করিডর থাকবে। প্রকল্পটির লক্ষ্য মেঘনাদ পাচেরি (শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের প্রাচীর) এর চারপাশে একটি বড় এবং শক্তিশালী করিডোর তৈরি করা যাতে ভক্ত এবং তীর্থযাত্রীরা একই সাথে মন্দির, নীলচক্র এবং মেঘনাদ পাচেরি দেখতে পারেন। 
 

  • 4/10

শ্রী মন্দির পরিক্রমার আওতায় তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কাজও করা হবে। এতে প্রধানত তিনটি বিষয় নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। প্রথমে হেরিটেজ করিডোর, দ্বিতীয় জনসাধারণের সুযোগ-সুবিধা এবং তৃতীয় মঠের পুনঃউন্নয়ন।
 

  • 5/10

হেরিটেজ করিডরের বিশেষত্ব মেঘনাথ পাচেরি সংলগ্ন শ্রী জগন্নাথ হেরিটেজ করিডোর (SJHC) এর ৭৫ মিটার প্রসারিত অংশটি উত্তর, দক্ষিণ এবং পশ্চিম দিকে নয়টি জোনে বিভক্ত। 

  • 6/10

এটির একটি সবুজ বাফার জোন রয়েছে ৭ মিটার এবং একটি অভ্যন্তরীণ পরিক্রমা ১০ মিটার, যা সাধারণ জনগণ শ্রী মন্দির কমপ্লেক্সের প্রদক্ষিণ করার জন্য ব্যবহার করবে।পরিষেবার যানবাহন এবং জরুরি উদ্দেশ্যে সীমিত যানবাহনও এতে আসবে। 

  • 7/10

হেরিটেজ করিডোরের ইস্টার্ন প্লাজাকে একটি বড় খোলা জায়গা হিসাবে প্রস্তাব করা হয়েছে কারণ রথযাত্রা সহ শ্রী মন্দিরের অনেক উৎসব এখান থেকেই শুরু হয়। ভক্তদের এই বিশাল সমাবেশে নিরাপদ পরিবেশ পাবে। বিশেষ বিষয় হল হেরিটেজ করিডোরের ৯০ শতাংশেরও বেশি খোলা ও সবুজ স্থান হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।

  • 8/10

হেরিটেজ করিডোরে মানুষের জন্য বিভিন্ন সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশের আগে তীর্থযাত্রীদের তাঁদের জিনিসপত্র, জুতো এবং মোবাইল ফোন জমা দেওয়ার জন্য একটি ক্লোক রুম সুবিধা দেওয়া হবে। 

  • 9/10

এর পাশাপাশি ৬ হাজার ব্যক্তির লাইন দেওয়ার সুবিধা, ৪ হাজার পরিবারের জন্য লাগেজ রাখার জন্য বিশেষ কক্ষ, পানীয় জল এবং টয়লেট সুবিধা, হাত ও পা ধোয়ার সুবিধা, বইয়ের দোকানের ব্যবস্থা হবে৷ তীর্থযাত্রীদের জন্য বিশ্রামের স্থান তৈরি করা হবে। 

  • 10/10

এ ছাড়া নারী-পুরুষের টয়লেট, পুলিশ সার্ভিস সেন্টার, এটিএম, বৈদ্যুতিক কক্ষ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের মতো সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে।
 

Advertisement
Advertisement