Advertisement

Akshaya Tritiya 2022 : অক্ষয় তৃতীয়ায় সোনা-রুপো কেনা ভাল, জানুন শপিং ও পুজোর শুভ সময়?

অক্ষয় তৃতীয়ায় সোনা ও রুপো কেনা শুভ বলে মনে করা হয়। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিকে অক্ষয় তৃতীয়া বলা হয়। এই দিনে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে বলে বিশ্বাস। শাস্ত্র মতে এই দিনে ভগবান পরশুরামেরও জন্ম হয়েছিল। চলুন জেনে নেওয়া যাক অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ সময় ও পুজোর পদ্ধতি।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 02 May 2022,
  • अपडेटेड 9:22 PM IST
  • হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব
  • আগামিকাল অক্ষয় তৃতীয়া
  • জানুন পুজোয় বিধি ও সময়

হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, আগামিকাল ৩ মে অর্থাৎ মঙ্গলবার উদযাপিত হতে চলেছে অক্ষয় তৃতীয়া। হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার উৎসবের বিশেষ গুরুত্বও রয়েছে। এই দিন সোনা ও রুপো কেনা শুভ বলে মনে করা হয়। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিকে অক্ষয় তৃতীয়া বলা হয়। এই দিনে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে বলে বিশ্বাস। শাস্ত্র মতে এই দিনে ভগবান পরশুরামেরও জন্ম হয়েছিল। চলুন জেনে নেওয়া যাক অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ সময় ও পুজোর পদ্ধতি।

Akshaya Tritiya 2022 Muhurat
৩ মে ২০২২ মঙ্গলবার অক্ষয় তৃতীয়া
অক্ষয় তৃতীয়ার পুজোর সময় - সকাল ০৫:৫৯ থেকে দুপুর ১২:২৬ 
সময়কাল - ০৬ ঘন্টা ২৭ মিনিট
তৃতীয়া তিথি শুরু - ০৩ মে, ২০২২ সকাল ০৫:১৮ 
তৃতীয়া শেষ - ০৪ মে, ২০২২ সকাল ০৭:৩২ পর্যন্ত

কেনাকাটার শুভ সময়
৩ মে ২০২২ সকাল ০৫:৫৯ থেকে ৪ মে ২০২২ সকাল ০৫:৩৮ পর্যন্ত।
  
পুজোর নিয়ম (Akshaya Tritiya 2022 Pujan Vidhi) 
এই দিন যিনি ব্রত পালন করবেন তাঁর সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে হলুদ কাপড় পরা উচিত।
তারপর ভগবান বিষ্ণুর মূর্তিকে গঙ্গাজল দিয়ে স্নান করিয়ে তুলসী এবং হলুদ ফুলের মালা বা হলুদ ফুল অর্পণ করুন।
এরপর ধূপ ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে হলুদ আসনে বসুন।
এবার বিষ্ণু সহস্রনাম, বিষ্ণু চালিসার মতো বই পাঠ করুন।
শেষে ভগবান বিষ্ণুর আরতি করুন।
পাশাপাশি ব্রতপালনকারী যদি অভাবী ব্যক্তিকে দান বা খাবার দেন তাহলেও খুব ভাল ফল পেতে পারেন।

আরও পড়ুন

অক্ষয় তৃতীয়ার ব্রতকথা (Akshaya Tritiya 2022 Vrat Katha)
পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, যুধিষ্ঠিরকে অক্ষয় তৃতীয়ার গুরুত্ব বলার সময় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন যে এটি সবচেয়ে শুভ তিথি। এই দিনে স্নান, দান, তপস্যা হোম এবং তর্পণ করলে ব্যক্তি অক্ষয় পুণ্য লাভ করে।

পাশাপাশি এই নিয়ে আরও একটি গল্প প্রচলিত আছে। প্রাচীনকালে এক দরিদ্র, সত্যবাদী এবং ইশ্বর ভক্ত বৈশ্য বাস করতেন। গরিব হওয়ায় তাঁর মন খুবই কারাপ থাকত। এরপর কেউ তাঁকে এই ব্রত পালনের উপদেশ দেন। সেই মতো এই দিন তিনি গঙ্গায় স্নান করেন, নিয়ম মেনে দেবতাদের পুজো করেন এবং দান করেন। সেই বৈশ্যই পরের জন্মে কুশাবতীর রাজা হন। অক্ষয় তৃতীয়ায় পুজা ও দানের প্রভাবে তিনি অত্যন্ত ধনী ও প্রতাপশালী হয়েছিলেন। সেই সবই ছিল অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য প্রভাব।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement