Advertisement

Kolkata Bonedi Barir Durga Pujo: কলকাতার এই বাড়িতে নাকি খেতে যান দেবী দুর্গা! পাতে কী কী থাকে?

বছরভর অপক্ষার পর মা এলেন। দেবীর বোধনের হাত ধরে রীতি মেনে শুরু হয়ে গেল এ বছরের দুর্গাপুজো। আনন্দধারায় মাতছে ভুবন। নতুন জামার গন্ধ গায়ে মেখে ঠাকুর দেখা যেমন চলছে, তেমনই পেটপুজোতেও মেতেছেন বাঙালি। তবে জানেন কি, পুজোর সময় মর্ত্যে আসার পর কলকাতার এই বনেদি বাড়িতেই আহার সারেন দেবী দুর্গা। 

পুজোয় মাতোয়ারা কলকাতা।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Oct 2024,
  • अपडेटेड 1:30 PM IST
  • বছরভর অপক্ষার পর মা এলেন।
  • মর্ত্যে আসার পর কলকাতার এই বনেদি বাড়িতেই আহার সারেন দেবী দুর্গা। 
  • এই বাড়ির পুজোয় ভোগেও রয়েছে চমক। 

বছরভর অপক্ষার পর মা এলেন। দেবীর বোধনের হাত ধরে রীতি মেনে শুরু হয়ে গেল এ বছরের দুর্গাপুজো। আনন্দধারায় মাতছে ভুবন। নতুন জামার গন্ধ গায়ে মেখে ঠাকুর দেখা যেমন চলছে, তেমনই পেটপুজোতেও মেতেছেন বাঙালি। তবে জানেন কি, পুজোর সময় মর্ত্যে আসার পর কলকাতার এই বনেদি বাড়িতেই আহার সারেন দেবী দুর্গা। 

পুজো মানেই কলকাতা। আড়ম্বর, জৌলুসে পুজোর ক'দিন ঝলমল করে মহানগর। নামী-দামি পুজোর পাশাপাশি শহরের বুকে বনেদি বাড়ির পুজোও বাড়তি নজর কাড়ে। আর প্রতিটি বনেদি বাড়ির পুজোর নেপথ্যে রয়েছে নানা কাহিনি। তেমনই একটি কথিত কাহিনি যুগ যুগ ধরে জনমানসে ছড়িয়েছে। শহরের অন্যতম এই বনেদি বাড়িতেই খাওয়া-দাওয়া করেন মা দুর্গা। 

উত্তর কলকাতার কুমারটুলির অভয়চরণ মিত্র বাড়িতে প্রতি বছরই ঘটা করে দুর্গার আরাধনা করা হয়। কথিত রয়েছে, এই বাড়িতেই আহার সারেন মা দুর্গা। এই বাড়ির পুজোয় ভোগেও রয়েছে চমক। 

জানা গিয়েছে, দেবীকে নৈবেদ্য নিবেদন করা হয়। পাতে রাখা হয় ভাজা সবজি, মাখনের নৈবেদ্য, চালের নৈবেদ্য। এছাড়া রাখা হয়, লুচি, মিষ্টি, গজা, নিমকি, রাধাবল্লভী। প্রচলিত বিশ্বাস যে, এই বাড়িতে ভোজন করেন মা দুর্গা। 


আরও এক বনেদি বাড়ির কথা না বললেই নয়। সেটি হল জোড়াসাঁকোয় শিবকৃষ্ণ দাঁ বাড়ি। কথিত রয়েছে, মর্ত্যে আসার পর প্রথমে দাঁ বাড়িতে পোশাক এবং অলঙ্কার পরে সাজেন মা দুর্গা। তারপরে আহার সারেন মিত্র বাড়িতে। আবার কথিত রয়েছে যে, শোভাবাজর রাজবাড়িতে পুজোর সময় রাত জেগে শোভাবাজার রাজবাড়িতে নাচ দেখেন মা দুর্গা। তবে সবই প্রচলিত বিশ্বাস। 

বছরের পর বছর ধরে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো করা হয় শহরের বনেদি বাড়িগুলিতে। বনেদি বাড়ির পুজো দেখতে ভিড় জমান বহু দর্শনার্থী।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement