Advertisement

Ganesh Chaturthi 2025: মোদক থেকে লুচি-পুরি, গণেশের ভোগ রান্নার সময় এই ভুলগুলি নয়

Ganesh Chaturthi 2025: গণেশ চতুর্থী আজ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিন গণপতির জন্মদিন বলে মনে করা হয়। আর বাপ্পাজির জন্মদিন ১০দিন ধরে চলে। ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী অর্থাৎ বুধবার ২৭ অগাস্ট থেকে চলা এই গণেশ উৎসব ৬ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত চলবে।

গণেশ পুজো ২০২৫গণেশ পুজো ২০২৫
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 27 Aug 2025,
  • अपडेटेड 3:58 PM IST
  • গণেশ চতুর্থী আজ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে।

গণেশ চতুর্থী আজ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিন গণপতির জন্মদিন বলে মনে করা হয়। আর বাপ্পাজির জন্মদিন ১০দিন ধরে চলে। ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী অর্থাৎ বুধবার ২৭ অগাস্ট থেকে চলা এই গণেশ উৎসব ৬ সেপ্টেম্বর, শনিবার পর্যন্ত চলবে। গণেশ উৎসব সমাপ্ত হবে ৬ সেপ্টেম্বর ভগবান গণেশের বিসর্জন দিয়ে। এইসময় অনেকেই বাড়িতে গণেশ মূর্তি স্থাপন করে তাঁর পুজো-অর্চনা করে থাকেন। গণেশজির পুজোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রীতি হল তাঁকে ভোগ বা প্রসাদ অর্পণ করা। বাপ্পাকে অর্পণ করা ভোগ খুবই পবিত্র বলে মনে করা হয়। তাই গণেশজির ভোগ খুব সতর্কভাবে তৈরি করতে হয়। তাই গণপতির প্রসাদ তৈরি করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার। 

ভোগ তৈরি করার সময় কী করবেন
১) ভোগ তৈরির সময় সর্বদা টাটকা ফল, সবজি ও দুধের তৈরি জিনিস দিয়েই ভগবানের ভোগ তৈরি করুন। 

২) ভোগ তৈরি করার আগে প্রথমে হাত, বাসন ও প্রসাদ তৈরি করার জায়গা পরিষ্কার করে নিন। 

আরও পড়ুন

৩) গণেশ উৎসবের সময় পেঁয়াজ, রসুন ও মাছ-মাংস-ডিম জাতীয় আমিষ খাবার খাবেন না। সাত্ত্বিক খাবার খান। 

৪)বাইরে থেকে কোনও মিষ্টি না কিনে বাড়িতেই মোদক, লাড্ডু, পঞ্চামৃত বানিয়ে নিন। 

৫) ঘি ও গুড়কে পবিত্র বলে মনে করা হয় তাই মিষ্টি বানানোর সময় এই দুই উপাদান ব্যবহার করুন। 

৬) দুধ, দই, মধু, ঘি এবং চিনি মিশিয়ে পঞ্চামৃত তৈরি করুন। পূজার আচার-অনুষ্ঠানে পঞ্চামৃত অপরিহার্য বলে মনে করা হয়। 

৭) প্রসাদ ও ভোগ পর্যাপ্ত পরিমাণে রাঁধুন, যা শুধু বাড়ির সদস্যদের মধ্যেই ভাগ করে খেতে পারেন। দরকার পড়লে পরে আরও বানিয়ে নেবেন। 

৮) ভোগ তৈরি করে আগে গণেশজিকে অর্পণ করার পরই তা নিজে খাবেন। 

৯) ভোগ বা প্রসাদ তৈরির পর তা ঢেকে রাখুন। এতে ধূলো, মাছি বা পোকামাকড় পড়ে না। 

Advertisement

প্রসাদ তৈরির সময় কী করবেন না
১) গণেশ উৎসবের সময় পেঁয়াজ, রসুন, আমিষ খাবার এড়িয়ে চলুন। 

২) প্রসাদ তৈরির পর তা ভগবানকে ভোগ না দেওয়া পর্যন্ত মুখে তোলা নিষেধ। 

৩) তাজা খাবার রোজ তৈরি করুন। 

৪) সমস্ত বাসন পরিষ্কার এবং বিশুদ্ধ হওয়া উচিত। 

৫) খাবার পরিবেশনের জন্য স্টিল, পিতল বা কলা পাতা ব্যবহার করুন। 

৬) বাপ্পার সামনে অবশিষ্ট ভোগ রাখবেন না। 

৭) খাওয়ার আগে ভক্তিভরে তা গণেশজিকে নিবেদন করুন। 

Read more!
Advertisement
Advertisement