Advertisement

Hanuman Ji Lucky Number: হনুমানজির লাকি নম্বর কোনটা জানেন? এইদিন মেলে সব সফলতা-আর্থিক সুবিধা

Hanuman Ji Lucky Number: হনুমানজিকে ভগবান শিবের সব অবতারদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিমান ও বুদ্ধিমান বলে মনে করা হয়। হনুমানজির পুজো নিষ্ঠা সহকারে করলে তার ফল হাতেনাতে মেলে। হনুমানজির কৃপায় তাঁর ভক্তদের সব বিপদ থেকে রক্ষা করেন বজরংবলী। ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণে হনুমানজি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল।

হনুমানজির লাকি নম্বরহনুমানজির লাকি নম্বর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Mar 2024,
  • अपडेटेड 3:28 PM IST
  • হনুমানজিকে ভগবান শিবের সব অবতারদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিমান ও বুদ্ধিমান বলে মনে করা হয়।

হনুমানজিকে ভগবান শিবের সব অবতারদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিমান ও বুদ্ধিমান বলে মনে করা হয়। হনুমানজির পুজো নিষ্ঠা সহকারে করলে তার ফল হাতেনাতে মেলে। হনুমানজির কৃপায় তাঁর ভক্তদের সব বিপদ থেকে রক্ষা করেন বজরংবলী। ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণে হনুমানজি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। হনুমানজির পুজো ভক্তমনে করলে তিনি তাঁর ভক্তদের সব আশা পূরণ করেন। কিন্তু জানেন হনুমানজির লাকি নম্বর কি? যদি জেনে না থাকেন তাহলে আসুন জেনে নিই।  

হনুমানজির লাকি নম্বর হল ২। এই সংখ্যাটি চন্দ্রমাকে প্রতিনিধিত্ব করে। এটা হনুমানজির স্বামী গ্রহ বলে মনে করা হয়। চন্দ্রমা আবেগ, সংবেদনশীল ও আকর্ষণের প্রতীক বলে মনে করা হয়। হনুমানজির মধ্যে সব গুণ রয়েছে। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে ভগবান হনুমানের পছন্দের রাশিগুলোর মধ্যে মেষ সবার প্রথমে রয়েছে। হনুমানজির এই প্রিয় নম্বর অনুযায়ী যদি কাজ করেন তবে সব কাজেই সফল হবেন আপনি। জীবনে কোনও চিন্তা থাকবে না। যে কোনও মাসের ২ তারিখে যে কোনও কাজ করলেই সেই কাজেই সফল হবেন। 

হনুমানজিকে কলিযুগে অমর বলে মনে করা হয়। কথিত আছে, হনুমানজি তাঁর ভক্তদের সব কষ্ট ও সঙ্কট দূর করে। শাস্ত্র অনুসারে, হনুমানজি অমরত্ব লাভ করেছেন। হনুমানজির আয়ু কত, সেটা আজও সকলের কাছে অজানা। কারণ ভগবান রাম ও সীতা হনুমানজিকে বরদান দিয়েছিলেন অমরত্বের। তাই কলিযুগেও হনুমানজি জীবিত রয়েছেন। কলিযুগ শেষ হওয়ার পরই হনুমানজির আয়ু শেষ হবে। 

প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবার নিষ্ঠাসহকারে হনুমানজির পুজো করলে অনেক সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, হনুমানজির পুজো নিয়মিত করলে শনিদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ শনির পরম মিত্র হনুমানজি। তাই শনির দোষ থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই হনুমানজির পুজো করা প্রয়োজন। কলিযুগের শেষ পর্যন্ত হনুমানজি এই পৃথিবীতে রয়েছেন বলে মনে করা হয়। 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement