Advertisement

Shani Dev Idol: বাড়ির মন্দিরে ঠাঁই নেই শনিদেবের, কেন রাখা হয় না বড়বাবার মূর্তি?

Shani Dev Idol: হিন্দু ধর্মে মূর্তি পুজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। অধিকাংশ হিন্দু বাড়িতেই বিভিন্ন দেব-দেবীর মূর্তি রাখা হয়। বাড়ির ঠাকুরঘরের পাশাপাশি মন্দিরেও ঠাকুর রাখা হয়। কিন্তু লক্ষ্য করে দেখবেন যে কোনও বাড়িতে শনির মূর্তি কখনই রাখা হয় না।

কেন শনি মূর্তি বাড়িতে রাখা হয় নাকেন শনি মূর্তি বাড়িতে রাখা হয় না
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Sep 2025,
  • अपडेटेड 6:06 PM IST
  • হিন্দু ধর্মে মূর্তি পুজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

হিন্দু ধর্মে মূর্তি পুজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। অধিকাংশ হিন্দু বাড়িতেই বিভিন্ন দেব-দেবীর মূর্তি রাখা হয়। বাড়ির ঠাকুরঘরের পাশাপাশি মন্দিরেও ঠাকুর রাখা হয়। কিন্তু লক্ষ্য করে দেখবেন যে কোনও বাড়িতে শনির মূর্তি কখনই রাখা হয় না। কিন্তু কেন বড়ঠাকুরের মূর্তি বাড়িতে রাখা হয় না বা তাঁর প্রসাদও কেন বাইরে থেকে খেয়ে আসার রীতি রয়েছে, আসুন জেনে নেওয়া যাক। 

শনির মূর্তি ঘরে রাখা হয় না
সাধারণত হিন্দু গৃহস্থ ঘরে রাধা-কৃষ্ণ, মহাদেব, লক্ষ্মী, গণেশ, সরস্বতী, কালী --- এঁদের মূর্তি দেখা যায়। শনি মহারাজকে অনেকেই মান্য করে চলেন। কিন্তু তাঁর মূর্তি ঘরে রাখেন না কেউই। তাঁর কারণ শনি নিজেই অভিশপ্ত। এই অভিশাপের কারণেই শনির মূর্তি ঘরে রাখার সাহস পান না কেউ। পুরাণ অনুসারে শনি অভিশাপ পেয়েছিলেন যে তিনি যার দিকে তাকাবেন, তারই সর্বনাশ হয়ে যাবে। শনির দৃষ্টিকে তাই সবাই ভয় পান। শনির দৃষ্টি এড়াতেই ঘরে শনির মূর্তি রাখা হয় না।

শনির চোখের দিকে তাকাতে নেই
প্রতি শনিবার শনি মন্দিরের বাইরে সর্ষের তেলের প্রদীপ জ্বালাতে বহু মানুষের ভিড় থাকলেও তাঁরা কেউ শনিকে ঘরে স্থান দেন না। মন্দিরে পুজো দেওয়ার সময়ও শনির দিকে সরাসরি তাকাতে বারণ করা হয়। শনির মূর্তির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তাঁর চোখের দিকে তাকানো মোটেও শুভ নয়। শনির পায়ের দিকে তাকিয়ে তাঁর পুজো করা উচিত। শনির বদলে হনুমানজির পুজো করলেও শনি প্রীত হন।

শনিবার কী করা উচিত
শনি ছাড়াও ভৈরবনাথের মূর্তিও অনেকে ঘরে রাখতে চান না। শনিবার শনিকে তুষ্ট করতে শনিদেবতার পুজো করুন। এর ফলে জীবনের যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। শনিবার বাড়ি থেকে বেরনোর আগে এক চামচ খাঁটি ঘি খেয়ে বেরোন। কর্মে সাফল্য পাবেন। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতি শনিবার যদি হনুমান চল্লিশা পাঠ করা যায়, তাহলে আমাদের চারপাশে পজিটিভ শক্তির প্রভাব এতটা বেড়ে যায় যে মনের জোর বাড়তে শুরু করে। ফলে জীবন পথে চলতে চলতে যতই বাধা আসুক না কেন, তা এড়িয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে কোনও কষ্টই হয় না। প্রতি শনিবার সকালবেলা স্নান সেরে হনুমান চল্লিশা পাঠ করা প্রয়োজন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে শনিবার হনুমান চল্লিশা পাঠ করলে কর্মক্ষেত্রেও সাফল্য পাওয়া যায়।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement