Advertisement

Janmashtami Shubh Muhurat: ঘরে ঘরে চলছে জন্মাষ্টমীর প্রস্তুতি, রাতে মাত্র এই সময়টুকুই গোপালের পুজোর শুভ মুহূর্ত

মাত্র একটুখানি সময়ই পাওয়া যাবে আজ শ্রীকৃষ্ণের পুজোর জন্য। শনিবার সকাল থেকেই ঘরে ঘরে শুরু হয়ে গিয়েছে জন্মাষ্টমী উৎসবের প্রস্তুতি। কী কী নৈবেদ্য সাজিয়ে দেবেন গোপালকে? কোন সময় দেবেন সেটি? রইল পুজোর নির্ঘণ্ট...

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 16 Aug 2025,
  • अपडेटेड 9:55 AM IST
  • শনিবার সকাল থেকে ঘরে ঘরে জন্মাষ্টমীর প্রস্তুতি
  • রাতে কোন সময়ে পুজো করা যাবে?
  • গোপালের পুজোর জন্য পাবেন অল্প সময়

শনিবার দিনভ পালিত হবে শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী উৎসব। ভগবান কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ অষ্টমী তিথিতে। মধ্যরাতে রোহিনী নক্ষত্রে তাঁর জন্ম। সে কারণে প্রতিবছর এই তিথিতে ধুমধাম করে কৃষ্ণের জন্মোৎসব পালিত হয়। জন্মাষ্টমীর দিন শালিগ্রাম, লাড্ডুগোপাল এবং রাধা-কৃষ্ণের রূপে পূজিত হন তিনি। এইদিন ভক্তরা নির্জলা উপবাস করেন। তারপর রাতে শুভ মুহূর্তে ক্ষীর দিয়ে গোপালের পুজো করেন। পঞ্চমৃত দিয়ে স্নান করানো হয় এবং সুখ-সমৃদ্ধির প্রার্থনা করা হয়। 

জন্মাষ্টমী তিথি এবং শুভ যোগ
এবছর অষ্টমী তিথি ১৫ অগাস্ট রাত ১১টা ৪৮ মিনিট থেকে শুরু হয়েছে। চলবে ১৬ অগাস্ট রাত ৯টা ৩৪ মিনিট পর্যন্ত। এই তিথি অনুসারে, জন্মাষ্টমী পর্ব ১৬ অগাস্ট পালিত হচ্ছে। এবার জন্মাষ্টমীতে একাধিক বিশেষ যোগও তৈরি হয়েছে। এদিন সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং অমৃত সিদ্ধি যোগ তৈরি হয়েছে। 

পুজোর শুভ মুহূর্ত
এবার জন্মাষ্টমীতে রাতে লাড্ডুগোপালের পুজো শুরুর শুভ মুহুর্ত রাত ১২টা ৪ মিনিট থেকে। চলবে ১২টা ৪৭ মিনিট পর্যন্ত। অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণের পুজো করার জন্য ভক্তরা পাবেন কেবলমাত্র ৪৫ মিনিট। এই সময়ের মধ্যে গোপালের পুজো করলে সবচেয়ে শুভ ফল পাওয়া যাবে।

পুজোবিধি
ব্রাহ্ম মুহূর্তে উঠে স্নান সারুন। শুদ্ধ জামাকাপড় পরে পুজোর স্থান পরিষ্কার করুন। পিঁড়েতে লাল কাপড় বিছিয়ে গোপালকে প্রতিষ্ঠা করুন। গোপালকে দুধ বা গঙ্গাজল দিয়ে স্নান করান। দুধের মধ্যে ফুলের কুচি দিতে পারেন। নতুন পোশাক ও গয়না দিয়ে সাজান। গোপালের কপালে পরান চন্দনের টিকা। মাথায় মুকুট ও হাতে বাঁশি দিতে ভুলবেন না। ফুল দিয়ে গোপালের সিংহাসন সাজিয়ে নিন। এরপর ফল, মিষ্টি, ননি, মাখন, পায়েস প্রভৃতি নৈবেদ্য নিবেদন সাজিয়ে দিন থালায়। আরাধনা শেষে গোপালকে দোলনায় বসিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে দোলান। ঘরে ধুপ ও ধুনো দিন। সবশেষে আরতি করুন। পুজো শেষে বাড়ি ও পাড়ার ছোটদের মধ্যে সেই প্রসাদ বিতরণ করুন। এতে শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ লাভ হবে। সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসবে।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement