Advertisement

Lakshmi Puja: চাঁদের আলোয় পায়েস রান্না, কাঁচের পাত্রে কচ্ছপ, মা লক্ষ্মীকে তুষ্ট করতে আর কী কী করবেন?

মা লক্ষ্মীকে তুষ্ট করলেই ঘরে উপচে পড়বে ধন সম্পদ। কোন কোন কাজ করতে হবে এর জন্য? জেনে নিন...

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 05 Oct 2025,
  • अपडेटेड 4:30 PM IST
  • চাঁদের আলোয় রাঁধুন পায়েস
  • কাঁচের পাত্রে রাখুন কচ্ছপ
  • পুজো সেরে খান নারকেলের জল ও চিড়ে

কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো হিন্দু বাঙালিদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ধর্মীয় উত্‍সব। প্রায় প্রতি ঘরে ঘরে সম্পদ ও সমৃদ্ধির এই দেবীর আরাধনা করা হয়য। লক্ষ্মীকে তুষ্ট করতে কোন কোন কাজগুলি করতে হবে জানেন? 

মা লক্ষ্মীকে ধন সম্পত্তি, ঐশ্বর্য এবং সৌভাগ্যের দেবী বলা হয়। মনে করা হয় যাঁদের উপর তিনি কৃপা করবেন, তাঁদের জীবনে ধনরাশি ও সুখের কোনও অভাব হবে না কোনওদিন। 

কী কী নিয়ম মানবেন?

প্রচলিত রয়েছে, মা লক্ষ্মীকে শ্রদ্ধা এবং নিয়ম মেনে ঘরে কিছু জিনিস রাখলে ধন সম্পত্তির অভাব হয় না। 
> মনে করা হয়, লাল কাপড়ে সাদা কড়ি বেঁধে পুজোর স্থানে কিংবা আলমারিতে রাখলে অর্থাভাব ঘুচে যায়। 
> শ্রীয়ন্ত্র প্রত্যেক ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মীর পুজোর স্থানে রাখা উচিত। এতে গৃহে শান্তি বজায় থাকে। 
> ধর্ম এবং বাস্তু, উভয়েই শঙ্খের গুরুত্ব রয়েছে। মা লক্ষ্মীর প্রিয় শঙ্খে জল ভরে ঘরে ছেটালে নেতিবাচক শক্তি বিনষ্ট নয়। 
> পদ্ম মা লক্ষ্মীর অত্যন্ত প্রিয় ফুল। এটিকে পুজোর স্থানে রাখলে ঘরে সৌভাগ্য ফিরবে। 
> কচ্ছপ স্থায়িত্ব, দীর্ঘায়ু এবং সমৃদ্ধির প্রতীক। ঘরে স্বচ্ছ কচ্ছপের মূর্তি রাখলে বাস্তুদোষ কেটে যায়। জলে ভরা কাঁচের পাত্রে কচ্ছপ রেখে পাত্রটি উত্তরদিকে রেখে দিতে হবে। 
> কোজাগরী লক্ষ্মীপূজায় গোবিন্দভোগ চালের পায়েস তৈরি করে তা সন্ধেবেলায় চাঁদের আলোয় রাখুন। সারারাত পায়েসের পাত্র একটি জাল দিয়ে ঢেকে রাখুন, যাতে পোকামাকড় না পড়ে। পরের দিন ওই পায়েস বাড়ির সবাই মিলে খান। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে এতে শরীর সুস্থ থাকে ও আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়।
> এই দিনে পাঁচটি কুমারী মেয়েকে তাঁদের পছন্দমতো কিছু উপহার দিলে লক্ষ্মী দেবী প্রসন্ন হন। সঙ্গে যদি সম্ভব হয় এই দিন গঙ্গায় স্নান করুন, এতে পুণ্য লাভ করা যায়। 
> এই তিথিতে সন্ধেবেলা লক্ষ্মীদেবীর পুজো করে নারকেলের জল এবং চিঁড়ে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
> লক্ষ্মী পুজোর দিন অবশ্যই লক্ষ্মীর পাঁচালি পড়ুন এবং ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন। 

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement