Advertisement

অগ্রহায়ণ মাসে এই নিয়ম মানলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় দূর হয় ভাগ্যদোষ

রাধাকৃষ্ণের শেষ সাক্ষাৎ কেমন ছিল জানেন? কেন কৃষ্ণ বাঁশি বাজানো ছেড়ে দিয়েছিলেন? কৃষ্ণ বৃন্দাবন ছেড়ে চলে যাওয়ার পর কী হয়েছিল রাধার, এসব তেমনভাবে কোথাও আলোচনা হয় না। আসুন জেনে নিই, রাধার শেষ পরিণতিই বা কী হয়েছিল।

অগ্রহায়ণ মাসে এই নিয়ম করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় ভাগ্যদোষ দূর হয়অগ্রহায়ণ মাসে এই নিয়ম করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় ভাগ্যদোষ দূর হয়
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 24 Nov 2023,
  • अपडेटेड 6:42 PM IST
  • অগ্রহায়ণ মাসে এই নিয়ম করলে
  • শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় ভাগ্যদোষ দূর হয়

অগ্রহায়ণ বা অঘ্রান বাংলা মাসের অষ্টম এবং শকাব্দের নবম মাস। এই মাসের আরেকটি নাম হল, মার্গশীর্ষ। এই মাসটি আঘন নামেও পরিচিত। হিন্দুধর্মে, মার্গশীর্ষ  বা আঘন মাস বিশেষ এবং পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। পুরাণ মতে, এই মাস থেকেই শুরু হয়েছিল সত্যযুগ। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২০ নভেম্বর থেকে অগ্রহায়ণ মাস শুরু হয়েছে। অগ্রহায়ণ মাস হল ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় মাস।

হিন্দুদের মতে, ঋষি কাশ্যপ এই মাসে কাশ্মীর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ধর্মীয় বিশ্বাস এই মাসে শ্রী কৃষ্ণের আরাধনা খুব ভালো। এছাড়াও, কিছু বিশেষ নিয়ম আছে, যেগুলি পালন করলে ভগবানের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।

১. মার্গশীর্ষ একটি পবিত্র সময়কাল। এই সময়কালে কোনও মানুষের নিন্দা করা একেবারেই উচিত নয়।  অন্য কোনও মানুষের নিন্দা শোনাও খুব খারাপ বলে বিবেচিত হয়। যদি কোনও কারণে অন্যের সমালোচনা শুনতে হয়, তাহলে মনে মনে ‘ওম দামোদরায় নমঃ’ মন্ত্র উচ্চারণ করুন।

২. অগ্রহায়ণ মাসে দানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। দান হিসাবে রৌপ্য ব্যবহার অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, এই সময়ে রুপো দান করলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়। এছাড়া যৌন সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এই সময়ে খাবার দান করাও অতি শুভ। খাদ্যদ্রব্য দান করলে চোখের ব্যাধি দূর হয়। সেই সঙ্গে মনের ইচ্ছাও পূরণ হয়।

৩. শাস্ত্র অনুসারে, অগ্নিকাণ্ডের সময় একজন ব্যক্তির দিনে মাত্র একবার খাওয়া উচিত। এর সঙ্গে ব্রাহ্মণদের নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী খাবার খাওয়ানো উচিত এবং যথাসম্ভব দান করা উচিত। এমনটি বিশ্বাস করা হয় যে, কেউ এই কাজ করলে জীবনের সমস্ত ধরনের পাপ থেকে মুক্ত হতে পারেন। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement