Advertisement

Hindu Goddess: গ্রামবাংলায় বহুল পুজিতা, এই কলসেই থাকেন ৩৩ কোটি দেব-দেবী, ৭ দিন পরেই পুজো

হোলির এক সপ্তাহ পরে শীতলা সপ্তমী পালিত হয়। দেবী শীতলাকে 'শীতলতা' ও 'সুস্থতা' প্রদানকারী দেবী হিসেবে মনে করা হয়। এবার শীতলা সপ্তমী তিথি শুরু ৩১ মার্চ, ২০২৪ এর রাত ৯ টা ৩১ মিনিটে।  সপ্তমী তিথি শেষ ১ এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯ টা ০৯ মিনিটে।

আর ৭ দিন পরেই পুজো এই দেবীরআর ৭ দিন পরেই পুজো এই দেবীর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Mar 2024,
  • अपडेटेड 5:37 PM IST
  • হোলির এক সপ্তাহ পরে শীতলা সপ্তমী পালিত হয়।
  • দেবী শীতলাকে 'শীতলতা' ও 'সুস্থতা' প্রদানকারী দেবী হিসেবে মনে করা হয়। এবার শীতলা সপ্তমী তিথি শুরু ৩১ মার্চ, ২০২৪ এর রাত ৯ টা ৩১ মিনিটে।
  • পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অসম ও বাংলাদেশে 'শীতলা ষষ্ঠী' বা 'শীতলা সপ্তমী' তিথিতে দেবী শীতলার পুজো করা হয়।

হোলির এক সপ্তাহ পরে শীতলা সপ্তমী পালিত হয়। দেবী শীতলাকে 'শীতলতা' ও 'সুস্থতা' প্রদানকারী দেবী হিসেবে মনে করা হয়। এবার শীতলা সপ্তমী তিথি শুরু ৩১ মার্চ, ২০২৪ এর রাত ৯ টা ৩১ মিনিটে।  সপ্তমী তিথি শেষ ১ এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯ টা ০৯ মিনিটে। পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অসম ও বাংলাদেশে 'শীতলা ষষ্ঠী' বা 'শীতলা সপ্তমী' তিথিতে দেবী শীতলার পুজো করা হয়।

উৎপত্তি ও রূপ:

শীতলার উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী প্রচলিত।

  • দেবী কাত্যায়নীর রূপ: একটি কাহিনী অনুসারে, দেবী কাত্যায়নী 'শীতলা' রূপে অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
  • স্কন্দ পুরাণে শীতলা দেবীর উল্লেখ পাওয়া যায়। এ কাহিনী অনুসারে, দেবতারা যখন দেবী পার্বতীর উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করছিলেন, তখন দেবী শীতলা সেই যজ্ঞে আবির্ভূত হয়েছিলেন।
  • ব্রহ্মার পত্নী: অন্য কাহিনীতে বলা হয়, দেবী শীতলা ব্রহ্মার পত্নী।
  • রক্তচন্দন দেবীর রূপ: আবার অন্যদিকে, 'রক্তচন্দন দেবী' কে 'শীতলা' দেবীর রূপ বলে মনে করা হয়।
  • প্রাচীন কাহিনি অনুসারে ৩৩ কোটি দেব-দেবী তাঁর কলসে বাস করেন।

শীতলা দেবীকে সাধারণত মৃৎশিল্পে, শান্ত মুখ, দুই হাত, লাল শাড়ি পরিহিতা, কোলে কলসী ও ঝাঁটা হাতে চিত্রিত করা হয়।

পুজোর রীতিনীতি:

  • শীতলা সপ্তমী: শীতলা দেবীর পুজা 'শীতলা সপ্তমী' তিথিতে বিশেষভাবে পালিত হয়।
  • ব্রত: ভক্তরা 'মা শীতলা' কে সন্তুষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ব্রত পালন করে।
  • নৈবেদ্য: মা শীতলা' কে 'ঠান্ডা খাবার' নিবেদন করা হয়।
  • গান: 'মা শীতলা' কে উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন 'গান' গাওয়া হয়।

লোকবিশ্বাস:

  • রোগ নিরাময়: দেবী শীতলা 'বসন্তের ব্যাধি' যেমন - বসন্ত, হাম, জ্বর ইত্যাদি রোগের দেবী হিসেবে পুজিত হন।
  • শিশুদের রক্ষাকর্তা: 'মা শীতলা' কে বিশেষ করে শিশুদের রক্ষাকারী মনে করা হয়।
  • শান্তি ও সমৃদ্ধি: 'মা শীতলা' পরিবারে শান্তি ও সমৃদ্ধি' আনেন বলেও মনে করা হয়।

 দ্রষ্টব্য: উপরের প্রতিবেদন লোকমতে লিখিত। এগুলি সম্পাদকীয় সুপারিশ বা পরামর্শ নয়। 

Read more!
Advertisement
Advertisement