Advertisement

Vastu Tips for Money: ধনীরা এই জিনিস বাড়ির উত্তর দিকে রাখেন, আপনিও রাখলে অর্থ-সম্পদ ছুটে আসবে

Vastu Tips for Money: বাস্তুশাস্ত্রে দিকনির্দেশকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যদি সঠিক জিনিসগুলিকে সঠিক পথে রাখা হয় তবে ঘরে কখনই সম্পদের অভাব হয় না। এই কারণেই যারা বাস্তুশাস্ত্রের দিকনির্দেশ মেনে তাদের বাড়ির নির্দিষ্ট দিকে কিছু বিশেষ জিনিস রাখেন তাদের নিরাপত্তা, সম্পদ সবসময় পূর্ণ থাকে।

এই ৫ জিনিস বাড়ির উত্তর দিকে রাখুন, অর্থ-সম্পদ ছুটে আসবেএই ৫ জিনিস বাড়ির উত্তর দিকে রাখুন, অর্থ-সম্পদ ছুটে আসবে
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 24 Mar 2024,
  • अपडेटेड 7:30 AM IST
  • বাস্তুশাস্ত্রে দিকনির্দেশকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
  • যদি সঠিক জিনিসগুলিকে সঠিক পথে রাখা হয় তবে ঘরে কখনই সম্পদের অভাব হয় না।
  • এই কারণেই যারা বাস্তুশাস্ত্রের দিকনির্দেশ মেনে তাদের বাড়ির নির্দিষ্ট দিকে কিছু বিশেষ জিনিস রাখেন তাদের নিরাপত্তা, সম্পদ সবসময় পূর্ণ থাকে।

Vastu Tips for Money: বাস্তুশাস্ত্রে দিকনির্দেশকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যদি সঠিক জিনিসগুলিকে সঠিক পথে রাখা হয় তবে ঘরে কখনই সম্পদের অভাব হয় না। এই কারণেই যারা বাস্তুশাস্ত্রের দিকনির্দেশ মেনে তাদের বাড়ির নির্দিষ্ট দিকে কিছু বিশেষ জিনিস রাখেন তাদের নিরাপত্তা, সম্পদ সবসময় পূর্ণ থাকে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী সম্পদের দেবতা কুবের উত্তর দিকে অবস্থান করেন। তাই ঘরের উত্তর দিকে কোনও তিল বা লকার রাখলে কুবের দেবের কৃপায় কখনওই অর্থের অভাব হয় না, বরং সর্বদা তিল পূর্ণ থাকে। 

ধনী হওয়ার জন্য, উত্তর দিকে ছবি রেখে দেবী লক্ষ্মী এবং ভগবান কুবেরের পূজা করা উচিত। এছাড়াও, সন্ধ্যায় এই দিকে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালাতে হবে। এটি করলে আপনি কখনওই অর্থের অভাব অনুভব করতে পারবেন না। 

আরও পড়ুন

এছাড়াও দেব-দেবীরা উত্তর-পূর্ব কোণে বাস করেন, তাই মন্দির সর্বদা উত্তর-পূর্ব কোণে তৈরি করা উচিত। এ কারণে ভগবানের কৃপায় ঘর সর্বদা সম্পদে ভরে যায়। এছাড়াও, মনে রাখতে হবে যে বাড়ির এই অংশে ভারী জিনিস রাখবেন না বা আবর্জনা সংগ্রহ করবেন না। 

বাড়ির উত্তর দিকে মানি প্ল্যান্ট, ক্র্যাসুলা প্ল্যান্টের মতো গাছ রাখাও খুব শুভ। এতে করে টাকা চুম্বকের মতো ঘরে টেনে নিয়ে যায়। বাড়িতে সর্বদা অর্থের প্রবাহ থাকে। পরিবারের সদস্যরা চাকরি ও ব্যবসায় অগ্রগতি পাবেন।

বাড়ির উত্তর দিকে রান্নাঘর তৈরি করা শুভ। এ কারণে ঘরে কখনও খাবারের অভাব হয় না। বাড়ির লোকজন সব সময় সুস্থ থাকে। এছাড়াও তার চিন্তাভাবনা ইতিবাচক থাকে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement