Advertisement

Vish Yog Upay: জন্মছকে বিষ যোগ, বিপর্যস্ত জীবন; জানুন প্রতিকার-উন্নতির উপায়

Vish Yog Upay: যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে বিষ যোগ রয়েছে, তাঁদের সব ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। অর্থকষ্ট, শারীরিক সমস্যা, সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে। এই বিপর্যয় থেকে মুক্তি পেতে জেনে নিন এর জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার...

যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে বিষ যোগ রয়েছে, তাঁদের সব ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। অর্থকষ্ট, শারীরিক সমস্যা, সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে।যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে বিষ যোগ রয়েছে, তাঁদের সব ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। অর্থকষ্ট, শারীরিক সমস্যা, সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 10 Oct 2022,
  • अपडेटेड 12:29 PM IST
  • যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে বিষ যোগ রয়েছে, তাঁদের সব ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়।
  • অর্থকষ্ট, শারীরিক সমস্যা, সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে।

Vish Yog Upay: জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, কুণ্ডলীতে শুভ যোগ ব্যক্তির জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। অশুভ যোগ ঝামেলা বাড়ায়। এমনই একটি যোগ হল বিষ যোগ যা অশুভ যোগ বলে বিবেচিত হয়। যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে বিষ যোগ রয়েছে, তাঁদের সব ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়। অর্থকষ্ট, শারীরিক সমস্যা, সংসারে অশান্তি লেগেই থাকে। এই বিপর্যয় থেকে মুক্তি পেতে জেনে নিন এর জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার... 

বিষ যোগ কী?
জ্যোতিষশাস্ত্রে শনি ও চন্দ্রকে বিশেষ গ্রহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যেখানে ন্যায়ের দেবতা শনি আড়াই বছরে রাশি পরিবর্তন করেন, সেখানে চন্দ্রের রাশি পরিবর্তন করতে সময় লাগে আড়াই দিন। যখন কোনও রাশিতে শনি ও চন্দ্রের যোগসূত্র তৈরি হয়, তখন বিষ যোগ তৈরি হয়। শনি ও চন্দ্র যখন একে অপরের সাথে পাড়ি দেয় তখন এই অশুভ যোগের প্রভাব অনেক বেড়ে যায়। বিষ যোগের প্রভাবে ব্যক্তির জীবন নরকের মতো হয়ে যায়।

জানুন বিষ যোগ এড়ানোর উপায়:
১) বিষ যোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শিবলিঙ্গের জলাভিষেক করা উচিত এবং মঙ্গলবার ও শনিবার হনুমান চালিসা পাঠ করা উচিত।
২) সোম ও শনিবার সকালে মহাদেব ও শনির পূজা করতে হবে। পূজার পাশাপাশি শিব চালিসা পাঠ করা উত্তম।
৩) একটি অশ্বত্থ গাছের নীচে নারকেলটিকে তার মাথার চারপাশে ৭ বার ঘুরিয়ে ভাঙতে হবে। প্রসাদ হিসাবে সেখানে সকলের মধ্যে বিতরণ করুন।
৪) প্রতি শনিবার সকাল-সন্ধ্যা শনি মন্দিরে গিয়ে সরিষার তেলের প্রদীপ জ্বালান।

আরও পড়ুন

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই নিবন্ধে দেওয়া তথ্য জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং প্রচলিত রীতির উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে, যা শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের কৌতুহলের কথা মাথায় রেখে উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, bangla.aajtak.in কোনও ধরনের অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে সমর্থন করে না বা উল্লেখিত তথ্যগুলি যাচাই করে দেখেনি।

Read more!
Advertisement
Advertisement