Advertisement

Vishwakarma Puja 2022: সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো! জানুন গুরুত্ব, অমৃত যোগ ও নির্ঘণ্ট

Vishwakarma Puja 2022 Date & Time: যখন সূর্য সিংহ রাশি থেকে কন্যা রাশিতে গমন করে, তখন সময় আসে এই উত্তরায়ণের। মনে করা হয়, সেই সময়ই দেবতারা নিদ্রা থেকে জেগে ওঠেন এবং বিশ্বকর্মা পুজোর আয়োজন করা হয়।

পুরাণ মতে ভাদ্র মাসের সংক্রান্তি তিথিতে বিশ্বকর্মার জন্ম পুরাণ মতে ভাদ্র মাসের সংক্রান্তি তিথিতে বিশ্বকর্মার জন্ম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 01 Sep 2022,
  • अपडेटेड 5:10 PM IST

বিভিন্ন পেশার মানুষ বিশ্বকর্মা পুজো করেন। উন্নত ভবিষ্যৎ, নিরাপদ কাজের পরিস্থিতি এবং নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সর্বোপরি নিজ নিজ ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য প্রার্থনা করেই এই পুজো হয়। মূলত কারাখানা, শিল্প প্রতিষ্ঠান, দোকান এবং যন্ত্রপাতি আছে এরকম সব স্থানেই বিশ্বকর্মা পুজো হয়। পুরাণ মতে ব্রহ্মাপুত্র বিশ্বকর্মা, গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নকশা তৈরি করেছিলেন। 

ভাদ্র মাসের সংক্রান্তি তিথিকে 'কন্যা সংক্রান্তি' বলা হয়। পুরাণ মতে এই তিথিতেই  বিশ্বকর্মার জন্ম হয়। হিন্দু ধর্মে সব দেব - দেবীর পুজোর তিথি স্থির হয় চন্দ্রের গতি প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে। কিন্তু শুধুমাত্র বিশ্বকর্মা পুজোর তিথি স্থির করা হয়, সূর্যের গতি প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। 

যখন সূর্য সিংহ রাশি থেকে কন্যা রাশিতে গমন করে, তখন সময় আসে এই উত্তরায়ণের। মনে করা হয়, সেই সময়ই দেবতারা নিদ্রা থেকে জেগে ওঠেন এবং বিশ্বকর্মা পুজোর আয়োজন করা হয়। শুধু তাই নয়, হিন্দু পঞ্জিকার দুই শাখ- সূর্য সিদ্ধান্ত এবং বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত উভয়ই এই পুজোর ক্ষেত্রে একমত।

আরও পড়ুন

বিশ্বকর্মা পুজো ২০২২ -র দিনক্ষণ

* এই বছর বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (বাংলায় ৩১ ভাদ্র), শনিবার। 

* সপ্তমী তিথি ছাড়ছে ঘ ৩/৫৫/২৯ -এ।  

* সূর্যর কন্যা রাশিতে গমন- সকাল ৭. ৩৫ মিনিট নাগাদ। 

* অমৃত যোগ - দিবা ঘ ৯।২৯ গতে ১২। ৪২ মধ্যে এবং রাত্রি ঘ ৭। ৫৪ গতে ১০। ১৮ মধ্যে ও ১১। ৫৩ গতে ১।২৯ মধ্যে ও ২।১৭ গতে ৩।৫৩ মধ্যে। 

বিশ্বকর্মা পুজোর মন্ত্র

দংশপালঃ মহাবীরঃ সুচিত্রঃ কর্মকারকঃ। বিশ্বকৃৎ বিশ্বধৃকতঞ্চ বাসনামানো দণ্ডধৃক। ওঁ বিশ্বকর্মণে নমঃ।

শুধু কলকারাখানা, শিল্পক্ষেত্র নয়, অনেক বাড়িতেও বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই বিশেষ দিন পুজোর পর রকমারি খাওয়া দাওয়ায় মেতে ওঠেন সকলে। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন সমবেতভাবে ঘুড়ি ওড়ানো রীতি রয়েছে। এছাড়াও এই পুজোর আগের দিন পশ্চিমবাংলার আদি বাসিন্দারা অর্থাৎ এদেশীয়রা সারা রাত জেগে রান্না পুজো করেন। এটিও বাঙালিদের একটি জনপ্রিয় পার্বণ।   

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement