সকলেই চায় জীবনের প্রতিটি পর্যায়, তার ভাগ্য যেন সহায় হয়। নারী ও পুরুষ উভয়েরই শরীরে এমন কিছু চিহ্ন, তিল বা আঁচিল থাকে, যা ভাগ্যবান হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করা হয়। হস্তরেখা বিশেষজ্ঞরা হাতের রেখা পড়ে ভবিষ্যৎ বলতে পারেন। অনেকেরই অজানা, যে কোনও ব্যক্তির মুখের আকৃতি বা গঠন তার ভাগ্যের রহস্য প্রকাশ করতে পারে।
জ্যোতিষশাস্ত্রে একে সামুদ্রিক শাস্ত্র বলা হয়, যেখানে মুখের চেহারা দেখে ব্যক্তিত্ব ও ভবিষ্যৎ বলা হয়। জানুন দৈহিক ও কাঠামোগত গঠনের ভিত্তিতে মহিলাদের সৌভাগ্যের চিহ্ন কী কী।
চোখ
হরিণের মতো সুন্দর চোখের নারীরাও খুব ভাগ্যবান। এই ধরনের মহিলারা ভালোবাসা এবং সুখ উপহার নিয়ে আসে। চোখের কোণ যদি লাল হয়, তাহলে এটা নারীর ভাগ্যবতী হওয়ার লক্ষণ।
নাকে আঁচিল
যদি কোনও মহিলার নাকের চারপাশে তিল বা আঁচিল থাকে তবে নিঃসন্দেহে সেগুলি সৌভাগ্যের আকারে রয়েছে। তাদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি থাকে।
নাভির কাছে তিল
কোনও মহিলার নাভির নীচে বা কাছাকাছি তিল বা আঁচিল থাকলে তা পরিবারের জন্য খুব শুভ। এই চিহ্নটি কেবল তাদের ভাগ্যবতি করে না, সেই সঙ্গে সুখ এবং সমৃদ্ধিরও নির্দেশ করে।
পায়ের আঙুল
কথিত আছে, যে নারীর পায়ের আঙুল লম্বা হয় তাকে জীবনে অনেক কষ্ট করতে হয়। কিন্তু যদি কোনও মহিলার বুড়ো আঙুল চওড়া, গোলাকার এবং লাল হয় তবে তাকে খুব ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়।
পায়ে তিল
সমুদ্রবিজ্ঞান অনুসারে, যদি কোনও মহিলার পায়ের তলায় ত্রিভুজ চিহ্ন (ত্রিভুজ চিহ্ন) থাকে তবে তাকে বুদ্ধিমতি মনে করা হয়। মনে করা হয় যে, এই ধরনের মহিলারা সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে এগিয়ে থাকেন।
পায়ের পাতায় তিল
শাস্ত্রমতে, যে সব নারীদের পায়ের তলায় শঙ্খ, পদ্ম বা চক্রের আকার থাকে, তারা খুবই ভাগ্যবতী। এই ধরনের মহিলারা হয় বড় অবস্থানে থাকে বা তাদের ভাগ্যক্রমে সঙ্গী ভাল অবস্থানে থাকে।
জিভের ধরন
যে সব নারীর জিভের খুব নরম এবং গোলাপি তাদের সুখের প্রতীক বলে মনে করা হয়। এ ধরনের নারীদের ঘরে অবস্থান করলে, পরিবারে সর্বদা আনন্দের পরিবেশ থাকে।
(Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। আজতক বাংলা এটি নিশ্চিত করে না।)