Advertisement

Anil Ambani Black Money Swiss Bank : Swiss Bank-এ অনিল আম্বানি লুকিয়ে রেখেছেন কয়েকশো কোটি, হতে পারে জেল ?

ফের বিপাকে রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানি। তাঁর বিরুদ্ধে এবার কালো টাকা (Black Money) রাখার অভিযোগ উঠেছে। সেজন্য আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি চেয়েছে আয়কর বিভাগ (Income Tax Department)। তাদের অভিযোগ, Swiss Bank-এর দুটি অ্যাকাউন্টে ৮১৪ কোটি টাকারও বেশি অঘোষিত সম্পদের উপর ৪২০ কোটি টাকা কর ফাঁকি (Tax) দিয়েছেন অনিল।

অনিল আম্বানি (ফাইল ছবি) অনিল আম্বানি (ফাইল ছবি)
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 24 Aug 2022,
  • अपडेटेड 11:30 AM IST
  • ফের বিপাকে রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানি
  • তাঁর বিরুদ্ধে এবার কালো টাকা (Black Money) রাখার অভিযোগ উঠেছে

ফের বিপাকে রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানি। তাঁর বিরুদ্ধে এবার কালো টাকা (Black Money) রাখার অভিযোগ উঠেছে। সেজন্য আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি চেয়েছে আয়কর বিভাগ (Income Tax Department)। তাদের অভিযোগ, Swiss Bank-এর দুটি অ্যাকাউন্টে ৮১৪ কোটি টাকারও বেশি অঘোষিত সম্পদের উপর ৪২০ কোটি টাকা কর ফাঁকি (Tax) দিয়েছেন অনিল। তাদের তরফে মামলা করারও অনুমতিও চাওয়া হয়েছে। 


হতে পারে ১০ বছরের কারাদণ্ড

সংবাদ সংস্থার এক প্রতিবেদনে প্রকাশ, আয়কর দফতরের অভিযোগ, অনিল আম্বানি (Anil Ambani) ইচ্ছাকৃতভাবে কর ফাঁকি দিয়েছেন। বিদেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা রাখা টাকা সম্পর্কে সরকারকে জানাননি। এই বিষয়ে,অগাস্টের শুরুতেই অনিল আম্বানিকে নোটিশও ধরানো হয়। 

আরও পড়ুন

আয়কর বিভাগের দাবি, অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে ব্ল্যাক মানি (Black Money) আইন ২০১৫-এর ধারা ৫০ এবং ৫১ এর অধীনে বিচারাধীন হতে পারে। সেক্ষেত্রে জরিমানা সহ সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ডও হতে পারে। 

অনিল আম্বানিকে ৩১ অগাস্টের মধ্যে জবাব দিতে বলেছে আয়কর বিভাগ। এই বিষয়ে PTI-এর তরফে অনিল আম্বানির অফিসে যোগাযোগ করা হলেও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। 

প্রতিবেদনে প্রকাশ, ২০১২-১৩ থেকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত বিদেশে রাখা অঘোষিত সম্পদের উপর কর ফাঁকি দিয়েছেন অনিল, এটাই দাবি আয়কর বিভাগের। আয়কর বিভাগের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আম্বানি বাহামা-ভিত্তিক কোম্পানি ডায়মন্ড ট্রাস্ট এবং উত্তর আটলান্টিক ট্রেডিং আনলিমিটেডে ইনভেস্ট করেছিলেন ও সেখান থেকে লাভও পেয়েছেন। এই আটলান্টিক ট্রেডিং আনলিমিটেডকে কর ফাঁকি দেওয়ার অন্যতম নিরাপদ আশ্রয়স্থল বলে মনে করা হয়। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement