Advertisement

Budget 2025: বার্ষিক ১৫ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে আরও করছাড়? বাজেটে হতে পারে বড় ঘোষণা

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এই বাজেটে কর ছাড় নিয়ে বড় ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০২৫-২৬ বার্ষিক বাজেটে বার্ষিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জনকারী ব্যক্তিদের কর ছাড় দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বার্ষিক ১৫ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে আরও করছাড়? বাজেটে হতে পারে বড় ঘোষণাবার্ষিক ১৫ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে আরও করছাড়? বাজেটে হতে পারে বড় ঘোষণা
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 08 Jan 2025,
  • अपडेटेड 3:26 PM IST
  • নতুন ব্যবস্থার অধীনে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত
  • সূত্রের খবর যে এবার বাজেটে কর ছাডের সীমা ৩ লক্ষ টাকা থেকে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এই বাজেটে কর ছাড় নিয়ে বড় ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০২৫-২৬ বার্ষিক বাজেটে বার্ষিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জনকারী ব্যক্তিদের কর ছাড় দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে ডিসপোজেবল আয় বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শহুরে এলাকায় যেখানে বেশিরভাগ করদাতারা বসবাস করেন সেখানে মাথাপিছু ব্যায় বৃদ্ধি করবে। সূত্রের খবর, সরকার ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রবর্তিত নতুন আয়কর ব্যবস্থায় পরিবর্তনের দিকে নজর দিচ্ছে।

বর্তমানে, নতুন ব্যবস্থার অধীনে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত। ৩ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে আয়ের উপর ৫ শতাংশ, 
৬ থেকে ৯ লক্ষ টাকা আয়ের ওপরে ১০ শতাংশ, ৯ থেকে ১২ লক্ষ টাকা আয়ের ওপরে ১৫ শতাংশ, ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা আয়ের ওপরে ২০ শতাংশ ও ১৫ লক্ষ টাকা আয়ের ওপরে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। তবে, ৭৫ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন নিশ্চিত করে যে ৭.৭৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত।

সূত্রের খবর যে এবার বাজেটে কর ছাডের সীমা ৩ লক্ষ টাকা থেকে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে৷ উদাহরণস্বরূপ, ৫ শতাংশের স্ল্যাবের অধীনে পড়তে পারে বার্ষিক ৪ থেকে ৭ লক্ষ টাকা আয়। তাতে সবমিলিয়ে বার্ষিক ১৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জনকারীদের ব্যক্তিদের সুবিধা হবে৷

আরও পড়ুন

মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে ব্যয় করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা

মুদ্রাস্ফিতী বেশি থাকার কারণে মানুষের ক্রম ক্ষমতা কমেছে। বিশেষ করে শহুরে এলাকায়, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি ক্রয় ক্ষমতাকে হ্রাস করেছে। তাই বার্ষিক ১৩-১৪ লক্ষ টাকা উপার্জনকারী ব্যক্তিদের ওপর করের বোঝা কমানোর দিকে সরকার নজর দিতে পারে। যাতে এই আর্থিক শ্রেণির মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে করছাড়ের সীমা ১ লক্ষ টাকা বাড়িয়ে ট্যাক্স স্ল্যাব সংশোধন করা হলে তা করের বোঝা উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে ও ব্যয়কে উৎসাহিত করতে পারে।

Advertisement

ইওয়াই ইন্ডিয়া ট্যাক্স অ্যান্ড রেগুলেটরি সার্ভিসেস পার্টনার সুধীর কাপাডিয়া ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসকে বলেছেন, 'অধিকাংশ আয়করদাতা শহুরে এলাকায় বাস করেন, যেখানে বেশিরভাগ খরচও হয়৷ মূল্যস্ফীতি নিম্ন আয়ের স্তরের লোকেদের ক্ষতি করছে তা বিবেচনা করে প্রতিটি আয়কর স্ল্যাব ১ লক্ষ টাকা করে বাড়ানো যেতে পারে। নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের স্তরে স্ল্যাব সম্প্রসারণ অর্থাৎ ২০ শতাংশ পর্যন্ত ট্যাক্স ব্র্যাকেট বিবেচনা করা উচিত।'

Read more!
Advertisement
Advertisement