Advertisement

WPI Inflation: আরও 'খারাপ দিন' আসছে? পাইকারি বাজার আগুন, বলছে এপ্রিলের কেন্দ্রীয় তথ্যই

মঙ্গলবার এপ্রিল মাসের পাইকারি মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেছে ডিপার্টমেন্ট অফ প্রমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টারনাল ট্রেড (DPIIT)।

India’s WPI inflation- পাইকারি মুদ্রাস্ফীতিIndia’s WPI inflation- পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 May 2022,
  • अपडेटेड 1:58 PM IST
  • গত মাসে পাইকারি মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ১৫.০৮ শতাংশ।
  • পাইকারি মূল্যস্ফীতির হার এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ছিল ১০.৭৪ শতাংশ।

আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন। দেশীয় বাজারে ঊর্ধ্বমুখী জ্বালানির দর। সেই সঙ্গে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি। সবমিলিয়ে সাধারণ মানুষের পকেটে টান পড়ছে। এবার এপ্রিলে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ১৫ শতাংশ পার করল। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, এপ্রিলে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার ১৫.০৮ শতাংশ। খুচরো মুদ্রাস্ফীতি 8 বছরের সর্বোচ্চে পৌঁছানোর পরে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতিও ২০২২ সালের এপ্রিলে নতুন রেকর্ড করল। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে পাইকারি মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ১৫.০৮ শতাংশ। পাইকারি মূল্যস্ফীতির হার এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ছিল ১০.৭৪ শতাংশ।

মঙ্গলবার এপ্রিল মাসের পাইকারি মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেছে ডিপার্টমেন্ট অফ প্রমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টারনাল ট্রেড (DPIIT)। ডিপিআইআইটি জানিয়েছে, তেল ও জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ায় এপ্রিল মাসে পাইকারি মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, এপ্রিলে পাইকারি মূল্যের মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৫.৫ শতাংশ হতে পারে। এপ্রিল নিয়ে টানা ১৩ মাস ধরে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার ১০ শতাংশের উপরে রয়েছে। এর আগে মার্চ মাসে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ১৪.৫৫ শতাংশ।

খনিজ তেল, খনিজ, অপরিশোধিত তেল, পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য এবং প্রাকৃতিক গ্যাস, খাদ্য এবং রাসায়নিকগুলি এপ্রিল ২০২২-এ পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির উচ্চ হারের কারণ। এর সঙ্গে রয়েছে রাসায়নিক পণ্যের দাম বৃদ্ধিও। এই সব জিনিসের দাম গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

আরও পড়ুন

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলে খাদ্য সামগ্রীর মুদ্রাস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮.৩৫ শতাংশ। যা মার্চে ৮.০৬ শতাংশ ছিল। জ্বালানি ও বিদ্যুতের পাইকারি মূল্যবৃদ্ধির হার মার্চ মাসে ৩৪.৫৩ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৮.৬৬ শতাংশ। উৎপাদিত পণ্যের ক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির হার বেড়েছে। মার্চ মাসে তা ছিল ১০.৭১ শতাংশ। যা এপ্রিলে ১০.৮৫ শতাংশে পৌঁছেছে। এপ্রিলে শাক-সবজির মূল্যবৃদ্ধি ২৩.২৪ শতাংশ। মার্চে তা ছিল ১৯.৮৮%। 

গত সপ্তাহে খুচরো মূল্যবৃদ্ধির পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছিল সরকার। খুচরো মূল্যবৃদ্ধি ২০২২ সালের এপ্রিলে ৭.৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা ২০১৪ সালের মে থেকে সর্বোচ্চ। ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতিতে রাশ টানতে মাসের শুরুতে রেপো রেট বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। রেপো রেট 0.40 শতাংশ বাড়িয়ে আরবিআই জানিয়ে দিয়েছে, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি থেকে এখনই স্বস্তি মিলবে না। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement