Advertisement

Primary School: পঞ্চম শ্রেণি এবার সব প্রাইমারি স্কুলেই, তোড়জোড় শুরু রাজ্যের

শিক্ষকের ঘাটতি কমাতে উচ্চ প্রাথমিক নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়েই এবার পঞ্চম শ্রেণি সংযুক্তকরণের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। জাতীয় শিক্ষা নীতিতে পঞ্চম শ্রেণিকে প্রাথমিকে যুক্ত হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

এবার সব প্রাইমারি স্কুলেই জুড়ছে পঞ্চম শ্রেণি, খরচ কমতে পারে সরকারের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Jul 2024,
  • अपडेटेड 10:54 AM IST
  • আপাতত প্রতিটি ব্লক এবং মিউনিসিপ্যালিটি থেকে ১০টি করে প্রাথমিক স্কুল নির্বাচন করে পঞ্চম শ্রেণী যুক্ত করা হবে
  • স্কুলগুলিতে মেরামতি ও নতুন ঘরের প্রয়োজন হলে টাকা বরাদ্দ করে দেওয়া হবে

শিক্ষকের ঘাটতি কমাতে উচ্চ প্রাথমিক নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়েই এবার পঞ্চম শ্রেণি সংযুক্তকরণের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। জাতীয় শিক্ষা নীতিতে পঞ্চম শ্রেণিকে প্রাথমিকে যুক্ত হওয়ার কথা বলা হয়েছে। গোটা দেশেই এই নীতি মেনে প্রাথমিকের সঙ্গে পঞ্চম শ্রেণিকে সংযুক্ত করা হয়েছে। এ রাজ্যেও প্রায় ১৭ হাজার প্রাথমিক স্কুলে ২০১৮ সাল থেকে পঞ্চম শ্রেণিকে যুক্ত করার করা শুরু হয়। তবে বাকি প্রাথমিক স্কুলে তা করা হয়নি এখনও। সেই সংখ্যাটা প্রায় ৩৩ হাজার। এবার ধাপে ধাপে এই সংখ্যক প্রাথমিক স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি যুক্ত করা হবে। তবে, শুধু পঞ্চম শ্রেণির সংযুক্তিকরণই নয়। গোটা রাজ্যে বেহাল প্রাইমারি স্কুলগুলির মেরামতেও উদ্যোগী হতে চলেছে শিক্ষা দফতর।

আপাতত প্রতিটি ব্লক এবং মিউনিসিপ্যালিটি থেকে ১০টি করে প্রাথমিক স্কুল নির্বাচন করে পঞ্চম শ্রেণী যুক্ত করা হবে। স্কুলগুলিতে মেরামতি ও নতুন ঘরের প্রয়োজন হলে টাকা বরাদ্দ করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে প্রাথমিকে পঞ্চম শ্রেণি যুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রথম পর্যায়ে প্রায় ১৭ হাজার প্রাথমিকের সঙ্গে পঞ্চম শ্রেণি যুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু রাজ্যে মোট প্রাথমিক স্কুলের সংখ্যা প্রায় ৪৯ হাজার।

ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, প্রাথমিকে পঞ্চম শ্রেণি অন্তর্ভুক্ত হলে ব্যায়ভারের দিক থেকেও লাভবান হবে। প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন হাইস্কুল বা মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের চেয়ে কম। সেক্ষেত্রে পঞ্চম শ্রেণির প্রায় ১৫ লক্ষ ছাত্রছাত্রী প্রাথমিকে চলে গেলে উঁচু ক্লাসে শিক্ষকের চাহিদা কমবে। তাতে শিক্ষকের প্রয়োজনও কমবে। চাহিদা বাড়বে প্রাথমিক স্তরে। সেখানে শিক্ষকদের বেতন কম। তাই সব মিলিয়ে বেতন খাতে ব্যয়ভার কমবে সরকারের।

বর্তমান সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, স্কুল পরিদর্শক এবং স্থানীয় প্রশাসন স্কুলগুলি বাছাই করবে। যেখানে শিক্ষক আছে, কিন্তু পরিকাঠামো অপর্যাপ্ত, সেগুলি অগ্রাধিকার পাবে। মেরামতির প্রয়োজন রয়েছে এমন স্কুলগুলিও তালিকায় আসবে। বাজেট তৈরি করে ভেটিং করানোর পরে তা শিক্ষা দফতরে পাঠাতে হবে। প্রতিটি স্কুলের জন্য থাকবে একটি করে টপ শিট। ব্লক এবং মিউনিসিপ্যালিটি ভিত্তিক পৃথক ফরওয়ার্ডিং লেটারে স্কুলের তালিকা যাবে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement