পরিবারের রোজগার বলতে ছিল দৈনিক তিনশো থেকে পাঁচশো টাকা। বাবা পেশায় বাসন বিক্রেতা। বাইকে করে পাড়ায় পাড়ায় বাসন বিক্রি করেন তিনি। অভাবের সংসারে কখনও কখনও দুবেলার খাবার জোগাড় করাই মুশকিল হয়ে পড়ত। সেই পরিবারের মেয়ে সিমরানের এখন নৈতিকর আয় ১৫ হাজার টাকা। আইআইটি থেকে ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্তা মাইক্রোসফ্টে কাজ পেয়েছেন সিমরন। বার্ষিক আয় ৫৫ লক্ষ টাকা। যে বাবা কষ্ট করে পড়িয়েছেন সিমরানকে, সেই মেয়ে এখন গরিব বাবার কষ্টের দাম দিয়ে কথা রাখলেন। আজ এই সিমরানের এই সাফল্য অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে ভারতের কোটি কোটি শিক্ষার্থীকে।