Advertisement

Humayun Kabir : পুলিশকর্মীকে মারধরের অভিযোগে আটক ছেলে, SP অফিস ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি হুমায়ুনের

পুলিশের হাতে আটক তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক তথা জনতা উন্নয়ন পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুমায়ুন কবিরের ছেলে গোলাম নবি আজাদ। তাঁকে শক্তিপুরের বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। ঘটনা ঘিরে উত্তেজনা।

পুলিশকে হুঁঁশিয়ারি হুমায়ুনের পুলিশকে হুঁঁশিয়ারি হুমায়ুনের
Aajtak Bangla
  • শক্তিপুর ,
  • 28 Dec 2025,
  • अपडेटेड 3:20 PM IST
  • হুমায়ুন কবিরের ছেলে গোলাম নবি আজাদ আটক
  • রবিবার তাঁকে আটক করে পুলিশ

পুলিশের হাতে আটক তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক তথা জনতা উন্নয়ন পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুমায়ুন কবিরের ছেলে গোলাম নবি আজাদ। তাঁকে শক্তিপুরের বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। ঘটনা ঘিরে উত্তেজনা। পাল্টা পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হুমায়ুন। তাঁর পরিবারের কোনও সদস্যের গায়ে হাত পড়লে থানা ঘেরাও করার হুমকিও দিয়েছেন। 

শক্তিপুরে হুমায়ুনের বাড়িতে রবিবার সকালে হানা দেয় বিশাল পুলিশবাহিনী। তখন হুমায়ুন বাড়িতে ছিলেন না। বহরমপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন। অভিযোগ, এদিন সকালে হুমায়ুন তাঁর পার্টি অফিসে বসে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। তখন তাঁর দেহরক্ষী জুম্মা খান ছুটি চাইতে যান। কিন্তু হুমায়ুন জানান, তিনি ছুটি দেবেন না। তখন দুজনের মধ্যে বচসা শুরু হয়। অভিযোগ, তখনই হুমায়ুনের ছেলে গোলাম নবি আজাদ ওই জুম্মা খানকে চড় মারেন। এরপর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। 

হুমায়ুন কবির নিজে রাজনৈতিক দলল প্রতিষ্ঠা করলেও তাঁর ছেলে বেলডাঙ্গা দুই নম্বর ব্লকের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ। তিনি তৃণমূলেই রয়েছেন এখনও। বাবার দলে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেননি। 

এদিকে এই ঘটনার পর পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হুমায়ুন। তাঁর হুঙ্কার, 'আমার বাড়িতে স্ত্রী, ছেলে ও বউমা আছে। তাদের সঙ্গে যদি পুলিশ খারাপ ব্যবহার করে তাহলে ছেড়ে কথা বলব না। প্রয়োজনে বৃহস্পতিবার বহরমপুরে এসপিকে ঘেরাও করব।' 

ঘটনা নিয়ে মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিশ জানিয়েছে, জুম্মা খান নামে ওই পুলিশকর্মীকে মারধর করেন হুমায়ুনের ছেলে। অনেকে তা দেখেছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আটক করা হয়েছে গোলাম নবি আজাদকে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনার তদন্ত চলছে। 

প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদ গড়বেন বলে ঘোষণা করেছেন হুমায়ুন কবির। ছাব্বিশের ভোটের আগে জনতা উন্নয়ন পার্টিও প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, মিমের সঙ্গে জোট গড়ে তিনি ভোটে প্রার্থী দেবেন। তবে ভরতপুরের বিধায়ক পদ এখনও ছাড়েননি। তিনি জানিয়েছেন, ভরতপুরের সাধারণ মানুষের কথা ভেবেই এখনও পদত্যাগ করেননি। 
 

 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement