Advertisement

Amit Shah On Gorkha: 'পাহাড়ের সমস্যার সমাধান', ফোনে গোর্খাদের 'ন্যায়' সুনিশ্চিতের বার্তা শাহের

'বামপন্থী ও তৃণমূল মিলে পাহাড়কে বঞ্চিত করেছে। পাহাড়ে শান্তি আনতে পারে খালি বিজেপি'। দার্জিলিঙের সভায় দাবি করলেন অমিত শাহ।

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪লোকসভা নির্বাচন ২০২৪
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 21 Apr 2024,
  • अपडेटेड 2:20 PM IST
  • দার্জিলিঙে অমিত শাহের সভা বাতিল হয়।
  • খারাপ আবহাওয়ার কারণে সভাস্থলে পৌঁছতে পারেনি তাঁর কপ্টার। 

গোর্খাদের হিতই অগ্রাধিকার। অঞ্চলের সমস্যার স্থায়ী সমাধান করবে বিজেপি। খারাপ আবহাওয়ার কারণে দার্জিলিঙের সভায় যেতে না পারলেও ফোনেই এই বার্তা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর এই বার্তা নিয়েই শুরু হয়েছে জল্পনা। এ দিন দার্জিলিঙে অমিত শাহের সভা বাতিল হয়। খারাপ আবহাওয়ার কারণে সভাস্থলে পৌঁছতে পারেনি তাঁর কপ্টার। 

এ দিন দার্জিলিঙে সভা করার কথা ছিল অমিত শাহের। তবে খারাপ আবহাওয়ার কারণে লেবংয়ে তাঁর হেলিকপ্টার অবতরণ করতে পারেনি। সে কারণে বাতিল হয় সভা। বাগডোগরা থেকে অমিত শাহ চলে যানেন পরের কর্মসূচিতে। বিহারের কাটিয়ার থেকে ফোনেই বার্তা দেন। ফোন করেন রাজু বিস্তাকে। রাজুর ফোনে শাহ বলেন,'গোর্খাদের হিতকে আমরা অগ্রাধিকার দিয়েছি। এই দেশের জন্য  গোর্খাদের মতো কেউ বলিদান দিতে পারেননি'।

শাহের আশ্বাস,'আপনাদের ন্যায়ের লড়াইয়ে পাশে আছি। আমরা সুনিশ্চিত করব, আপনারা যাতে ন্যায় পান। ভারতের সংবিধানই আপনাদের ন্যায় দেবে। এই অঞ্চলের সব সমস্যার সমাধান করব। ১১ গোর্খা জনজাতি যাতে আদিবাসীর মর্যাদা পান, তা নিয়েও চিন্তাভাবনা চলছে'।

তিনি যোগ করেন,'দার্জিলিঙের পর্যটন ও চা বাগানের শ্রমিকদের একাধিক প্রকল্প এনেছি। শ্রম আইনও এনেছি, তবে তৃণমূল তা আনতে দিচ্ছে না। বামপন্থী ও তৃণমূল মিলে পাহাড়কে বঞ্চিত করেছে। পাহাড়ে শান্তি আনতে পারে খালি বিজেপি'।

পরে দার্জিলিঙের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা জানান,'ক্যাপ্টেনের সঙ্গে কথা হয়েছিল। ঘন মেঘের কারণে কপ্টার নামতে পারেনি। তাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চেয়েছিলেন কোনওভাবে যদি সভায় আসা যায়। বাগডোগরা থেকে কপ্টার ওড়ে । দার্জিলিঙে এলে অবতরণের চেষ্টাও হয়। তবে ঝুঁকি নেননি ক্যাপ্টেন। কাটিয়ার পৌঁছে মোবাইলের মাধ্যমে সাংবিধানিক সমাধান, উন্নয়ন নিয়ে আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পাহাড়ে শান্তি ও উন্নয়নের জন্য একমাত্র বিকল্প নরেন্দ্র মোদী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েও ৪ ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন যাতে সভায় আসতে পারেন। এবারও তিনি বলেছিলেন, আর কোথাও যাই না যাই, দার্জিলিঙে আমি যাবই'।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement