Advertisement

Durgapur: কীর্তি আজাদের সামনেই ধুমধারাক্কা মারপিট, দলের গোষ্ঠী কোন্দলে অস্বস্তিতে তৃণমূল প্রার্থী

প্রচার চলাকালীনই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়ে গেল। মাঝপথে থমকে গেল প্রার্থীর মিছিল। এমনকি প্রার্থী কীর্তি আজাদকে আশ্রয় নিতে হল একটি মন্দিরে। ঘটনা দুর্গাপুরের আমরাইতে। পরিস্থিতি এমনই ঘোরাল হয়ে দাঁড়ায় যে, ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে দুর্গাপুর থানার পুলিশ।

কীর্তি আজাদের সামনেই মারপিট। ফাইল ছবিকীর্তি আজাদের সামনেই মারপিট। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 Mar 2024,
  • अपडेटेड 4:07 PM IST
  • প্রচার চলাকালীনই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়ে গেল।
  • মাঝপথে থমকে গেল প্রার্থীর মিছিল। এমনকি প্রার্থী কীর্তি আজাদকে আশ্রয় নিতে হল একটি মন্দিরে।

প্রচার চলাকালীনই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়ে গেল। মাঝপথে থমকে গেল প্রার্থীর মিছিল। এমনকি প্রার্থী কীর্তি আজাদকে আশ্রয় নিতে হল একটি মন্দিরে। ঘটনা দুর্গাপুরের আমরাইতে। পরিস্থিতি এমনই ঘোরাল হয়ে দাঁড়ায় যে, ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে দুর্গাপুর থানার পুলিশ।

প্রচারে তখন ব্যস্তি ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। পায়ে হেঁটেই চলছিল প্রচার। তাঁর সামনেই কার্যত এক তৃণমূল কর্মী এসে হামলা করলেন অপরজনের ওপর। তাঁর সামনেই শাসক দলের দুই গোষ্ঠীর মারামারি দুর্গাপুরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের আমরাইয়ে।

জানা গেছে, ২০১১ সালে রাজ্যে রাজনৈতিক পালা বদলের পর দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা ঠিকা শ্রমিক সংগঠনের রাশ সিটুর হাতবদল হয়ে শাসক দলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির হাতে আসে। শ্রমিক নেতা প্রভাত চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল নেতা শেখ শাহাবুদ্দিন সহ অন্যান্যরা এই ঠিকা শ্রমিক সংগঠন দেখভালের দায়িত্ব পান। তখন থেকেই শুরু হয়ে যায় ১২ নম্বর ওয়ার্ডে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। একদিকে আমিনুর রহমান ও তাঁর গোষ্ঠী। অন্যদিকে শেখ শাহাবুদ্দিন ও তাঁর গোষ্ঠী। মাঝে মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ১২ নম্বর ওয়ার্ড। এমনকী শেখ শাহাবুদ্দিন একবার গুলিবিদ্ধ হন। এরপর গোষ্ঠী কোন্দল আরও প্রকট আকার ধারণ করে।

শহিদ বেদীতে মাল্যদান করার পর কীর্তি আজাদকে সঙ্গে নিয়ে শাহাবুদ্দিন ও তাঁর দলবল আমরাই গ্রামের রাস্তায় মিছিল শুরু করেন। অন্যদিকে, ৩০০ মিটার দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন আমিনুর রহমান ও তাঁর দলবল। কীর্তি আজাদকে নিয়ে শাহাবুদ্দিন ও তাঁর দলবল সেখানে যাওয়া মাত্রই শুরু হয়ে যায় দুই পক্ষের হাতাহাতি। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement