Advertisement

Shantanu Sen: 'ভেবেছিলাম লোকসভায় জায়গা হতে পারে', এবার অভিমানী শান্তনু

লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থীতালিকায় নাম না থাকায় ক্ষুব্ধ তৃণমূলের একাধিক নেতা-নেত্রী। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন অর্জুন সিং তেমনি রয়েছেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হুমায়ুন কবীরও। এমনকি তৃণমূলনেত্রীর ভাই বাবুন বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও নিজের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল শান্তনু সেনের নামও। এবারের লোকসভায় টিকিট পাননি তিনিও। তাতে তাঁর মনেও যে খানিকটা অভিমানের মেঘ জমেছে তা অকপটে স্বীকার করে নিলেন।

এবার অভিমানের মেঘ শান্তনুর গলাতেও
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Mar 2024,
  • अपडेटेड 6:49 PM IST

লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থীতালিকায় নাম না থাকায় ক্ষুব্ধ তৃণমূলের একাধিক নেতা-নেত্রী।  এই তালিকায় যেমন রয়েছেন অর্জুন সিং তেমনি রয়েছেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হুমায়ুন কবীরও। এমনকি তৃণমূলনেত্রীর ভাই বাবুন বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও নিজের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল শান্তনু সেনের নামও। এবারের লোকসভায় টিকিট পাননি তিনিও। তাতে তাঁর মনেও যে খানিকটা অভিমানের মেঘ জমেছে তা অকপটে স্বীকার করে নিলেন। 

সদ্য শেষ হয়েছে রাজ্যসভার সাংসদ পদের মেয়াদ। নতুন করে আর মনোনয়ন দেওয়া হয়নি চিকিৎসক শান্তুন সেনকে। তবে আশা ছিল মিলতে পারে লোকসভার টিকিট। কিন্তু, গত রবিবার ব্রিগেড থেকে ৪২ আসনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে  তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু, তাতে নাম নেই রাজ্যসভার সদ্য প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেনের। তাতে যে তিনি কষ্ট  পাচ্ছেন তা  স্বীকারও করে নিলেন তিনি।

সম্প্রতি মেয়াদ শেষ হলেও রাজ্যসভাতে তাঁকে আর পাঠায়নি তৃণমূল কংগ্রেস। তাতেই খারাপ লাগা রয়েছে, স্বীকার করে নিলেন শান্তনু সেন। অকপটে বললেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে দেখে আমি দল করি। তিনি আমায় রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিলেন। আমি পরিসংখ্যান তুলে বলতে পারি রাজ্যসভায় প্রাণপাত করে দলের জন্য কাজ করেছি। বিজেপির বিরুদ্ধে উগ্রভাবে আন্দোলন করেছি। দল যা বলেছে সেই নির্দেশ পালন করেছি। ভালভাবে কাজ করার পর ভেবেছিলাম পুনরায় মনোনয়ন হবে। কিন্তু, কোনও কারণে দল সেটা করতে পারেনি।”  এখানেই না থেমে লোকসভা ভোটের টিকিট না পাওয়া নিয়ে বলেন, “লোকসভার ক্ষেত্রেও স্বপ্ন দেখিনি তা নয়। যেহেতু পার্লামেন্টারি পলিটিক্সটা মন দিয়ে করেছিলাম তাই ভেবেছিলাম লোকসভায় জায়গা হতে পারে। সেটা হয়নি। মনে কিছুটা খারাপ লেগেছে, কষ্ট হয়েছে। আমি তৃণমূল কংগ্রেসটা প্রথমদিন থেকে করি। আমি আমার পেশাগত কাজ বাদ দিয়ে দিনের বাকি সময়টা তৃণমূলের জন্য নিয়োজিত করি। সিপিএমের হাতে মারও খেয়েছি। তাই আশা করে আশাহত হলে কষ্ট তো লাগবেই।” 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement