Advertisement

Kunal Ghosh TMC: 'বহুবারই সমীক্ষা ভুল হয়েছে...' লোকসভায় TMC ক'টি আসন পাবে? হিসেব দিলেন কুণাল

সমীক্ষার ফল সবসময়ে মেলে না। ভোটের অঙ্কে তা পাল্টে যেতে পারে। ইতিহাস তার সাক্ষী থেকেছে। এমনটাই মনে করছেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূল কংগ্রেস ক'টা আসন পেতে পারে, তারও একটা সম্ভাব্য সংখ্যা বললেন তিনি। লোকসভা ভোটে রাজ্যে তৃণমূলের জয় নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী কুণাল। সাম্প্রতিক সি ভোটার সমীক্ষা নিয়েই যে কুণাল ঘোষ এই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, তা বলাই বাহুল্য। 

সমীক্ষা ভুল হয়, দাবি কুণালেরসমীক্ষা ভুল হয়, দাবি কুণালের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Apr 2024,
  • अपडेटेड 11:33 AM IST
  • সমীক্ষার ফল সবসময়ে মেলে না। ভোটের অঙ্কে তা পাল্টে যেতে পারে। ইতিহাস তার সাক্ষী থেকেছে।
  • এমনটাই মনে করছেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূল কংগ্রেস ক'টা আসন পেতে পারে, তারও একটা সম্ভাব্য সংখ্যা বললেন তিনি।
  • লোকসভা ভোটে রাজ্যে তৃণমূলের জয় নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী কুণাল। সাম্প্রতিক সি ভোটার সমীক্ষা নিয়েই যে কুণাল ঘোষ এই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, তা বলাই বাহুল্য। 

সমীক্ষার ফল সবসময়ে মেলে না। ভোটের অঙ্কে তা পাল্টে যেতে পারে। ইতিহাস তার সাক্ষী থেকেছে। এমনটাই মনে করছেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূল কংগ্রেস ক'টা আসন পেতে পারে, তারও একটা সম্ভাব্য সংখ্যা বললেন তিনি। লোকসভা ভোটে রাজ্যে তৃণমূলের জয় নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী কুণাল। সাম্প্রতিক সি ভোটার সমীক্ষা নিয়েই যে কুণাল ঘোষ এই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, তা বলাই বাহুল্য। 

এই বিষয়ে ২০২১ সালের বিধানসভা ভোট-পূর্ব সমীক্ষার উদাহরণও দেন কুণাল। তিনি বলেন, 'বিধানসভা ভোটের আগে অনেক সমীক্ষা 'গেল গেল' রব তুলে বলেছিল বিজেপি সরকার আসবে। সব ভুল প্রমাণ হয়।' 

তিনি বলেন, 'সব ভুল প্রমাণ হয়। এইভাবে বহুবারই দেখা গিয়েছে সমীক্ষা ভুল হয়েছে। এরা জনগণের মন বুঝতে ব্যর্থ।'

আরও পড়ুন

এরপরেই আসন্ন লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গের একটি সম্ভাব্য ফলাফল বলেন কুণাল। তাঁর দাবি, এইবারও বাংলায়, আজ যদি ভোট হয়, তৃণমূল কংগ্রেস ৩০-৩৫ আসন পাবে। সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।'

উল্লেখ্য, সি ভোটারের এই সমীক্ষা যখন হয়েছে তখনও বহু আসনে প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। তাছাড়া এখনকার মতো পুরোদমে প্রার্থীরা প্রচারেও নামেননি। ফলে সেই প্রভাব অস্বীকার করা যায় না, মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।

কুণাল ঘোষের পোস্ট

আর মাত্র দিন কয়েক পরেই প্রথম দফার লোকসভা ভোট। রাজ্যে ৪২টি আসনে কী ফলাফল হতে পারে? সমীক্ষা চালায় সি ভোটার। 

৫ জানুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল, গত ৩ মাস ধরে চলে সমীক্ষা। এর জন্য ১ লক্ষ ১১ হাজার ২৫৬ জন ভোটারের সঙ্গে কথা বলে মতামত গ্রহণ করা হয়েছে। তার মধ্যে বিভিন্ন গ্রাম, শহর, বয়সসীমা, ধর্মের ভোটারদের মিশ্রণ রাখা হয়। 

যে সময়ে এই সমীক্ষা হয়েছে, তখনও বহু গুরুত্বপূর্ণ আসনেই প্রার্থী ঘোষণা হয়নি। ভূপতিনগরে NIA-এর উপর হামলার মতো ঘটনা ঘটেনি। আবার NIA এসপি এবং বিজেপির যোগসাজশের অভিযোগও তোলা হয়নি। সন্দেশখালির ঘটনার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে যায়নি। দিল্লিতে তৃণমূলের ধর্না নিয়ে ধুন্ধুমার হয়নি। ফলে একাধিক ইস্যুর প্রভাবে কিছুটা হলেও ভোটের ফলাফল বদলাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement