১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন ২০২৪। নির্বাচনের দামামা ইতিমধ্যেই বেজে গিয়েছে। দেশের নাগরিকদের মধ্যেই এই ভোট নিয়ে উত্তেজনা কম নেই। ১৮ বছর বয়স হওয়ার পরই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আমাদের প্রত্যেককে ভোটার কার্ড দেওয়া হয়, যেটা আমাদের পরিচত্র বটে। মিউনিপ্যালিটি হোক বা বিধানসভা অথবা লোকসভা, দেশে যখনই কোনও ভোট হয় তখন এই ভোটার কার্ড দেখিয়েই নাগরিকরা তাঁদের মূল্যবান ভোট দিতে পারেন। এই ভোটার কার্ড ইলেক্টর আইডেন্টিটি কার্ড হিসাবেও পরিচিত। নির্বাচনের সময় ভোটে কারা কারা ভোট দেওয়ার যোগ্য, সেটার তালিকা তৈরি করা বেশ চ্যালেঞ্জিং। ভোটার আইডি কার্ড তৈরির মূল উদ্দেশ্য হল ভোট দেওয়ার জন্য যোগ্যদের তালিকাভুক্ত করা এবং নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে এই লোকদের কাছে পৌঁছানো। শুধু ভোট দেওয়ার জন্য নয়, সাধারণ পরিচিতি, ঠিকানা ও বয়সের প্রমাণপত্র হিসাবেও এই ভোটার কার্ড ব্যবহার করা হয়। নেপাল ও ভুটানে ঘুরতে যাওয়ার জন্য এই ভোটার কার্ড পরিচয় পত্র হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
অনলাইনে কীভাবে ভোটাররা নিজেদের নাম দেখতে পারবেন?
-প্রথমে ন্যাশনাল ভোটারস সার্ভিস (National Voter’s Service) পোর্টালে যেতে হবে।
-এবার এই পোর্টালে গিয়ে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটা খুলে নিন।
-এখানেই রয়েছে মেইন পেজ, তৃতীয় নম্বরেই রয়েছে ‘Search in Electoral Role’।
-এই বিকল্পে (অপশনে) ক্লিক করুন।
-ওয়েবপেজ খুলে যাবে।
-নাম, বাবার নাম, বয়স, জন্মের সাল-তারিখ, লিঙ্গ, রাজ্য ও জেলার সব তথ্য দিতে হবে।
-এপিক নম্বরের বিকল্প রয়েছে, সেটা দিয়েও সার্চ করতে পারেন।
-নিজের এপিক নম্বর ও রাজ্যের নাম দিন।
-তথ্য অনুমোদন করার জন্য শেষে একটা ক্যাপচা কোড লিখুন।
-উপরের সমস্ত পদক্ষেপগুলি সম্পূর্ণ হয়ে গেলে, ওয়েবপেজটি আপনাকে ভোটার রেজিস্ট্রেশনের বিবরণ দেখাবে।