Advertisement

West Bengal Election 2021 : সব ছেড়ে মোদী-শাহ পড়ে বাংলায়! তাই ছত্তিসগড়ের ঘটনা, তীব্র আক্রমণ অধীরের

অধীর এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর কড়া সমালোচনা করেন। তাঁর দাবি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিল্লি ছেড়ে রাজ্যে পড়ে রয়েছেন। দেশ-দশ সব ভুলে গিয়ে বাংলাকে সবথেকে বড় অ্যাজেন্ডা বানিয়েছেন। এই করতে গিয়ে আমরা ছত্তিসগড়ে ২২ জওয়ানের শহিদ হওয়ার ঘটনা দেখলাম।

কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরিকংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Apr 2021,
  • अपडेटेड 6:23 PM IST
  • ছত্তিসগড়ে মাওবাদী হানায় ২২ জওয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দায়ী
  • বুধবার কলকাতায় এই দাবি করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরি
  • এদিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তিনি

ছত্তিসগড়ে মাওবাদী হানায় ২২ জওয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দায়ী। বুধবার কলকাতায় এই দাবি করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরির। এদিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।

অধীর এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর কড়া সমালোচনা করেন। তাঁর দাবি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিল্লি ছেড়ে রাজ্যে পড়ে রয়েছেন। দেশ-দশ সব ভুলে গিয়ে বাংলাকে সবথেকে বড় অ্যাজেন্ডা বানিয়েছেন। এই করতে গিয়ে আমরা ছত্তিসগড়ে ২২ জওয়ানের শহিদ হওয়ার ঘটনা দেখলাম।

তিনি বিঁধেছেন তৃণমূলকেও। তিনি অভিযোগ করেন, বাংলায় বিজেপির আগ্রাসনের পাশাপাশি তৃণমূলের হাতে আমরা সবাই অত্যাচারিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত। পঞ্চায়েত ভোট ৩৪ শতাংশ আসনে ভোটে দাঁড়াতে দেয়নি, ২০ হাজার আসনে বিনা ভোটে জিতেছে। গায়ের জোরে কেড়ে নিয়ে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে মানুষের ভোট দাঁড়ানোর এবং ভোট দেওয়ার অধিকারকে কেড়ে নিয়ে।

আরও পড়ুন

এদিন তিনি দাবি করেন, নির্বাচনে তৃতীয় শক্তিকে ব্রাত্য করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এখন তারা নিজেদের স্থান দখল শুধু নয়, সুনিশ্চিত করছে। ব্রিগেডে মানুষের উপস্থিতি উৎসাহিত করছে। নরেন্দ্র মোদীর ব্রিগেডে কোটি কোটি টাকা খরচ করা হয়েছিল। সংযুক্ত মোর্চার ব্রিগেড সংগ্রামের। আর বিজেপির ব্রিগেড বিলাসিতার। 

এদিন তিনি আরও দাবি করেন, বিজেপি বলছে দুশো আসন নেব। কারণ ওরা সরকারে আসতে চাইছে। আর দিদির ২০০ আসন তরকার। তা কেন? কারণ দলের বেইমানরা যাঁরা পালাবে, তাঁদের বাদ দিয়ে সরকার গঠন করা যায়, সে জন্য। এই বাংলায় দল ছেড়ে, দল ভাঙিয়ে গদ্দার পলিটিশিয়াদের জন্ম দিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।

তিনি অভিয়োগ করেন, দেখছি প্রধানমন্ত্রী রোজই রাজ্যে আসছেন! আগে যা প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম না, বিজপি সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তাঁর কটাক্ষ, দিল্লি, মন্ত্রক, দেশ ছেড়ে বাংলার রাজনীতি সর্বস্ব পণ করে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। রাজনীতি পথসভা করার পরিকল্পনা করে বাংলায় আসছেন। আপনারা কবে আপনারা আত্মনির্ভর হবেন!

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement