Jokes in Bengali: আমাদের পাঠকদের হাসাতে, আমরা এমন মজার জোকস নিয়ে এসেছি যা প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে, যা পড়ে আপনার হাসি থামবে না। আজকের মজার জোকস পড়ুন...
> স্বামী মদ খেয়ে বাড়িতে পৌছাল, স্ত্রী হাতে ঝাড়ু নিয়ে তার সামনে দাঁড়াল।
স্বামী- আর কত কাজ করবে? এই ঝাড়ুটা দাও, রাত ২টা বাজে, ঘুমাতে যাবে না?
নিজের তো একটু খেয়াল রাখ পাগলি... >
>অতিথি- আর বলো সামনে কি প্ল্যান আছে তোমার।
চিন্টু- আপনারা চলে গেলেই বিস্কুট খাবো।
নোনতা আর ড্রাই ফ্রুটস তো আপনারা ছাড়েননি।
>ভাই, যতই পড়াশুনা কর না কেন, ডিগ্রি নাও...
কিন্তু রেস্তোরাঁর দরজায় Push আর Pull দেখলেই
২-৩ সেকেন্ড ভাবতে হ.
দরজা ধাক্কা দেব নাকি টানতে হবে!
> রোগীর কাছে ডাক্তার- আমার ওষুধে যদি আপনি সুস্থ হয়ে যান, তাহলে আমাকে কী পুরস্কার দেবেন?
রোগী- স্যার, আমি খুব গরীব মানুষ, আমি কবর খুঁড়ি।
আমি আপনার জন্য বিনামূল্যে খুঁড়ে দেব
>স্বামী স্ত্রী একটি কুয়োর কাছে গেলেন,
যেখানে একটি কয়েন দিয়ে মনের ইচ্ছা পূরণ করা যায়।
প্রথমে স্বামী মুদ্রা ফেলল,
তারপর স্ত্রী কয়েন ফেলতে গিয়ে পা পিছলে কূপে পড়ে গেল।
স্বামীর চোখে জল এসে গেল,
উপরে তাকিয়ে বললো- আরে ভগবান, এত তাড়াতাড়ি শুনে নিলে।
> জামাই- আজ থেকে আমি ভাতের বদলে রুচি খাব।
শাশুড়ি- এমন কেন?
ঘরজামাই - আমি আমার শ্বশুরবাড়ি ও প্রতিবেশীদের কটূক্তি শুনতে শুনতে ক্লান্ত।
প্রতিদিন ওরা বলে আমি আমার শ্বশুরবাড়ির ভাত খাই।
তাই আজ থেকে রুচি খাবো।
> মাষ্টার একটা হোটেলে খালি পাত্রে রুটি ডুবিয়ে খাচ্ছিলেন,
ওয়েটার জিজ্ঞেস করলো- মাষ্টারবাবু খালি বাটিতে কেমন করে খাচ্ছেন?
মাস্টার- আমরা গণিতের শিক্ষক, খালি পাত্রে ডাল আছে মনে করেছি।
> শিক্ষক- বলতো সবচেয়ে নেশার পদার্থ কোনটি?
ছাত্র- স্যার এটা বই হবে, খুললেই ঘুম পায়।
( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)