Advertisement

Best Viral Jokes: সত্যিকারের ভালোবাসা বোঝার উপায় কী? এই Jokes পড়লেই পাবেন উত্তর!

Viral Jokes: হাসি হল সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। টেনশনমুক্ত জীবনের জন্য এবং মানসিক চাপ দূর করতে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আর দেরি কীসের, চলুন শুরু করা যাক মজার জোকস দিয়ে হাসির প্রক্রিয়া।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 May 2023,
  • अपडेटेड 2:18 PM IST

Jokes In Bengali: হাসলে  ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না।  খিলখিল করে হাসা হল সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।


> পল্টু : কিরে বিল্টু আজ চুপচাপ?
বিল্টু : সেই দুপুর থেকে মাথাটা ধইরা রইছে।
পল্টু : বাম লাগিয়েছিস?
বিল্টু : হ, বাম লাগাইছি, ওষুধও খাইছি, মাথা ধুইয়া দেখছি, নাক  টাইনা দেখছি। কিছুতেই কিছু হইতাছে না।
পল্টু : আমারও একবার এই রকম মাথা যন্ত্রণা হচ্ছিল।
কিছুতেই কমে না। শেষে বউয়ের কোলে মাথা রেখে শুইলাম। বউ মিনিট পনেরো চুলে বিলি কেটে, শাড়ির আঁচলের বাতাস দিতেই সব যন্ত্রণা ভোঁ ভোঁ উড়ে গেলো।
বিল্টু : কস কি? সত্যি নাকি?
পল্টু : তবে আর বলি কিরে।
একেবারে ম্যাজিক। 
বিল্টু : বাহ! তা এখন গেলে তোর বউরে বাড়িতে পাওয়া যাইব?

> পাগলাগারদে সব পাগল নাচানাচি করছিল। শুধু একজন বসে ছিল চুপ করে।
অন্য পাগলেরা জিগ্যেস করল, ‘কী হে, তুমি বসে আছ কেন?'
সে উত্তর দিল, ‘দূর ব্যাটা, বিয়েবাড়িতে জামাই কখনো নাচে?’

> রোগী: ডাক্তার, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
চিকিৎসক: শতভাগ।
রোগী: কীভাবে?
চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে।
রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়?
চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।

> প্রেমিকা একদিন খুব অভিমান করে প্রেমিককে বলছে—
প্রেমিকা: তুমি কি আমাকে সত্যিই ভালোবাস?
প্রেমিক: একশ বার!
প্রেমিকা: কিন্তু আমাকে তো তুমি পরোয়াই কর না!
প্রেমিক: যে সত্যিকারের প্রেমে পরে সে কারও পরোয়া করে না।

Advertisement

> এক লোকের দাঁত পোকায় খেয়ে ফেলছে! সে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর ডাক্তার বলল—
ডাক্তার: আজ থেকে চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খাবেন। ৫ম দিন শুধু দুধ খাবেন।
রোগী: তাইলে আমার দাঁতের পোকা দূর হবে তো?
ডাক্তার: পোকা অবশ্যই বের হয়ে যাবে শতভাগ গ্যারান্টি!
তারপর লোকটি চার দিন সকাল-সন্ধ্যা দুধ ও বিস্কুট খেল। ৫ম দিন শুধু দুধ খেল।
 এরপরই দাঁত থেকে পোকা বের হয়ে বলল— পোকা: আজকে কি বিস্কুট নেই?

> শিক্ষক: মনোজ, ক্লাসে এত দেরিতে এসেছ কেন?
মনোজ: আমার কী দোষ, স্যার! বাবা-মা ঝগড়া করছিল।
শিক্ষক: তারা ঝগড়া করছিল করতে দিতে, তুমি থামাতে গেলে কেন? স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া এমনিতেই থেমে যায়।
মনোজ: সেইটা আমিও জানি স্যার!
শিক্ষক: তাহলে?
মনোজ: আমার এক পাটি জুতা বাবার হাতে, আরেকটা মার হাতে ছিল, স্যার।

( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement