Funny Jokes in Bengali: যে কোনো মানুষের সুস্থ থাকার জন্য যেমন ভালো খাবার প্রয়োজন, তেমনি হাসিও একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকাল-সন্ধ্যা হাসির অভ্যাস গড়ে তুললে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যায়। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> খুব দুশ্চিন্তা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে হাজির হলেন এক ব্যক্তি।
রোগী: ডাক্তার, দুশ্চিন্তায় আমার চুল পেকে যাচ্ছে।
ডাক্তার: কী নিয়ে আপনার দুশ্চিন্তা?
রোগী: এই যে আমার চুল পেকে যাচ্ছে, তা নিয়েই আমার দুশ্চিন্তা।
> ছোট্ট মলির বয়স মোটে ৩ বছর। সে বসে আঁকিবুঁকি করছিল। এমন সময় মলির মা এসে বললেন-
মা: মলি মা আমার, কী করছ?
মলি: বান্টিকে চিঠি লিখছি মা।
মা: কিন্তু তুমি তো এখনও লিখতে জানো না।
মলি: বান্টিও এখনও পড়তে জানে না মা।
> একবার মনটু আর তার এক বন্ধু গাড়িতে করে বাড়ি ফিরছিল। বেশ দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানো দেখে মনটু তার বন্ধুটিকে বললো, ‘আরে ভাই, এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছিস কেন?’
বন্ধুটি বললো, ‘সাধে কি গাড়ি জোরে চালাচ্ছি! গাড়ির ব্রেক ছিঁড়ে গিয়েছে, তাই কোনও দুর্ঘটনা ঘটার আগেই দ্রুত বাড়ি পৌঁছোতে হবে।’
>দাদু- পিঠে খুব ব্যথা হচ্ছে।
দত্তদের বাড়ি থেকে আয়োডেক্সটা নিয়ে এসো।
ঠাকুমা - আরে... সে দেবে না, খুব কৃপণ।
দাদু- হ্যাঁ, পুরো পরিবারটাই কৃপণ।
এত টাকা নিয়ে কোথায় যাবে জানি না?
এমনি করেই মরে যাবে,
একটা কাজ করো, আলমারি থেকে আমাদের আয়োডেক্সটা বের করো, খুব ব্যথা করছে ।
> পিঙ্কি মেকআপ করে অফিসে এলো,
অফিসের সবাই ওর দিকে তাকিয়ে আছে,
পিঙ্কি- আমাকে কেমন লাগছে?
বস- কী ব্যাপার, আজ তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে?
পিঙ্কি- বেশি মাখন লাগানোর দরকার নেই,
গিয়ে বিউটি পার্লারের বিলটা দিয়ে দিন।
>মিনা- ডাক্তারবাবু, মুখে খুব জ্বালাপোড়া হচ্ছে।
ডাক্তার- আপনার মুখের এক্স-রে করতে হবে।
মিনা- এক্সরেতে কী হয়?
ডাক্তার- মুখের ছবি তোলা হবে।
মিনা ৫ মিনিট অপেক্ষা করো, আমাকে মেকআপ করতে দাও।
অজ্ঞান হয়ে গেলেন ডাক্তার!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)