Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> সংসার সুখের করতে স্বামীদের অবদান অনেক। তাই তো কীভাবে স্ত্রীকে খুশি রাখা যায় এবং সংসার সুখের করা যায় সে বিষয়েই স্বামীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে প্রশিক্ষক বললেন—
প্রশিক্ষক: যদি আপনার স্ত্রী আপনার কথা না শোনেন, তবে…
এক স্বামী: তবে কী?
প্রশিক্ষক: এত আগ্রহ ভরে জানতে চেয়ে লাভ নেই।
এক স্বামী: কেন?
প্রশিক্ষক: স্বামীর কথা আসলে কোনো স্ত্রীই ঠিকমতো শোনেন না।
এক স্বামী: তাহলে কী করার আছে?
প্রশিক্ষক: সব সময় স্ত্রীর কথাই মেনে নেবেন। সে হ্যাঁ বললে হ্যাঁ, না বললেও হ্যাঁ।
> স্বামী: তোমাকে কিছু বলতে চাইছি, যদি অনুমতি দাও, তাহলে বলবো।
স্ত্রী: খাওয়ার সময় কোনো কথা বলতে হয় না।
খাওয়া শেষে
স্ত্রী: হুম, কি যেন বলতে চাইছিলে?
স্বামী: তুমিতো মোবাইল ঘাটতে ঘাটতে খাচ্ছিলে, তাই প্লেটের দিকে নজর দাওনি। আমি বলতে চাচ্ছিলাম যে, তোমার প্লেটের মাংশে একটি আরশোলা মরে পড়ে আছে।
স্ত্রী: আমি কি সেটা খেয়েছি?
স্বামী: হ্যাঁ, তুমি যখন হাতে উঠিয়েছিলে তখনই তোমাকে বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তুমি বললে পরে বলতে, তাই বললাম না।
স্ত্রী: ছি, ওয়াক, ওয়াক...
> রাস্তায় হোঁচট খেয়ে স্ত্রীর ওপরের ঠোঁটে আঘাত লাগায় স্ত্রীকে নিয়ে রাজেশ গেছেন চিকিৎসকের কাছে।
চিকিৎসক ওষুধ দিয়ে স্ত্রীর ওপরের ঠোঁটে একটি ব্যান্ডেজ করে দিয়ে বললেন—
চিকিৎসক: আর কোনো সমস্যা নেই। কয়েকদিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।
রাজেশ: দুই ঠোঁটে ব্যান্ডেজ করে দিতে ফি কত দিতে হবে?
> স্ত্রী: অফিস থেকে ফেরার পথে চা-পাতা আর সবজি আনতে ভুলো না! আর ভালো কথা, লিলি তোমার খোঁজ করছিল।
স্বামী: দ্রুত পাল্টা মেসেজ করল, লিলিটা কে?
স্ত্রী: লিলি-টিলি বলে আসলে কেউ নেই। দেখলাম তুমি আমার মেসেজ পড় কি না।
> হঠাৎ কিছুদিন থেকে স্বামী তার অতীতের কাজ নিয়ে অনুতপ্ত। তাই স্ত্রীকে সব জানিয়ে দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একদিন স্ত্রীকে ডেকে বললেন—
স্বামী: আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কী জানতে চাও বলো?
স্ত্রী: আমিও। আচ্ছা, আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোনো মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী: না! তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কি!
স্ত্রী: তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!
> ১০ বছরের ছেলে রতন বাবাকে জিজ্ঞেস করছে—
রতন: একটি বিয়ে করতে কত খরচ হয় বাবা?
বাবা: আমি আসলে ঠিক জানি না খোকা।
ছেলে: কেন জানো না? তুমি কি অঙ্ক পারো না বাবা?
বাবা: অঙ্ক পারি, কিন্তু খরচ তো এখনো চলছে রে বাবা।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)