Funny Jokes in Bengali: হাসির অনেক উপকারিতা আছে, মুখ উজ্জ্বল হয়, মন থাকে খুশি, অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যদি আপনার মেজাজ খারাপ থাকে তবে আপনি নীচের জোকসগুলি পড়ে আপনার মনকে সতেজ করতে পারেন।
> এক লেখকের বই হু-হু করে বিক্রি হতে লাগল। তিনি দু’হাতে লিখতে লাগলেন। তাতেও কুলাতে না পেরে শেষে ভাড়াটিয়া লেখকদের লেখাতে লাগলেন। ভূমিকাটা শুধু তিনি লিখে দেন। একবার তার একটা নতুন বই প্রকাশিত হলে তিনি তার ছেলেকে বললেন, তুমি কি আমার সর্বশেষ বইটি পড়েছে?
ছেলে বললো, আপনি নিজে কি ওই বইটি পড়েছেন, বাবা?
> সংসার সুখের করতে স্বামীদের অবদান অনেক। তাই তো কীভাবে স্ত্রীকে খুশি রাখা যায় এবং সংসার সুখের করা যায় সে বিষয়েই স্বামীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে প্রশিক্ষক বললেন—
প্রশিক্ষক: যদি আপনার স্ত্রী আপনার কথা না শোনেন, তবে…
এক স্বামী: তবে কী?
প্রশিক্ষক: এত আগ্রহ ভরে জানতে চেয়ে লাভ নেই।
এক স্বামী: কেন?
প্রশিক্ষক: স্বামীর কথা আসলে কোনও স্ত্রীই ঠিকমতো শোনেন না।
এক স্বামী: তাহলে কী করার আছে?
প্রশিক্ষক: সব সময় স্ত্রীর কথাই মেনে নেবেন। সে হ্যাঁ বললে হ্যাঁ, না বললেও হ্যাঁ।
> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাইয়া না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইয়াকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।
> শিক্ষক- মিন্টু তুই কলেজে আস কেন?
মিন্টু- স্যার, বিদ্যার জন্য।
শিক্ষক- তাহলে ক্লাসে ঘুমোচ্ছ কেন?
মিঙ্কি- স্যার, আজ বিদ্যা আসেনি তাই।
> বন্ধু- পূজা তুমি কোথায়?
পূজা- হোটেলে আছি, খুব খিদে পেয়েছিল
তাই এখানে খাবার খাচ্ছি,
তুমি কোথায়?
বন্ধু- লঙ্গরে...
আমি তোমার পিছনে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি,
আমার জন্যও পায়েস নিয়ে নাও।
> সোনা একবার অটোতে বসে কোথাও যাচ্ছিল।
কিছুক্ষণ পর অটো থেকে এক পা বার করল।
অটো চালক বললো- ম্যাডাম, পা ভেতরে ঢোকান।
সোনা জবাব দিল- তুমি চুপ কর, আমাকে হাতিকে লাথি মারতে হবে। সে গতকাল আমার দিকে চোখ মেরেছিল।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)