
Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> শিক্ষক: তুমি বড্ড বেশি কথা বলো
ছাত্র: কিচ্ছু করার নেই! এইটা আমাদের পরিবারের ঐতিহ্য।
শিক্ষক: মানে?
ছাত্র: মানে খুবই সোজা; আমার দাদা ছিলেন ফেরিওয়ালা, বাবা শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে।
> পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!
> শিক্ষক: যদি পুকুরে তোমার বন্ধু আর প্রেমিকা ডুবে যেতে থাকে, তাহলে তুমি কাকে বাঁচাবে?
ছাত্র: দু’জনকেই ডুবতে দিন।
স্যার: সে কী, কেন?
ছাত্র: আরে, ওরা একসঙ্গে পুকুরে কী করছিল?
> একজন মহিলা মোবাইল হাতে নিয়ে মোবাইলের দোকানে এলেন।
দোকানদার: কি হয়েছে ম্যাডাম , আপনার কী সমস্যা?
মহিলা: আমার মোবাইলের নেটওয়ার্ক আসছে না।
দোকানদার: ম্যাডাম, এটা আবহাওয়া খারাপের জন্য হচ্ছে।
মহিলা: তাহলে ফোনের খারাপ আবহাওয়া পাল্টে নতুন আবহাওয়া লাগিয়ে দিন।
দোকানদারের এখনো জ্ঞান ফেরেনি
> রাস্তায় এক পথচারী এক পকেটমারকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তুমি লোকটার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছিলে কেন?
পকেটমার: আজ্ঞে, হিমেল হাওয়ার স্পর্শে হাত ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল।
আমার প্যান্টের পকেট ছিল না,
তাই হাতটা একটু গরম করার জন্য ভদ্রলোকের পকেটে ঢুকাচ্ছিলাম।
> শিক্ষক ছাত্রদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্পর্কে বোঝাচ্ছিলেন।
অনেকবার বোঝানোর পর শিক্ষক বললেন,
ছোটন বলতো আম পাকলে আকাশের দিকে না উঠে মাটিতে পড়ে কেন?
ছোটন: স্যার আকাশে তো খাওয়ার কেউ নেই, তাই!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)