Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> কমল তার প্রেমিকা তিশার সঙ্গে ডেটিংয়ে গেছে-
তিশা: আমি আমার পার্সটা ভুলে বাড়িতে রেখে এসেছি।
কমল: তাতে সমস্যা কী?
তিশা: কিন্তু এখন আমার দুই হাজার টাকার খুব দরকার।
কমল: কোনো সমস্যা নেই, আমি আছি না! এই নাও ২০ টাকা। এটা দিয়ে রিকশায় করে বাড়ি গিয়ে পার্সটা নিয়ে এসো!
> রাকেশ: হ্যাঁ রে, তোর বাড়ির সবাই কি তোর মতো কৃপণ?
রাজিব: ঠিক কৃপণ না, একটু হিসেবি।
রাকেশ: কেমন?
রাজিব: যেমন ধর, আমার কাকা গত পরশু বাসের সিটের ওপর একটা কাশির সিরাপ কুড়িয়ে পেলেন। তা এমন দামি ওষুধটা তো নষ্ট করা যায় না, তাই কাল রাতভর উনি বৃষ্টিতে ভিজলেন। আজ সকাল থেকে শুরু হলো কাশি, এখন ওষুধটা কাজে লাগছে।
> রোগী: ডাক্তারবাবু, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
চিকিৎসক: শতভাগ।
রোগী: কীভাবে?
চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে।
রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়?
চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।
> বাসে চড়ে যাচ্ছিলেন বল্টু। একসময় তার পাশের সিটে বসলেন এক অপরূপা তরুণী। বল্টু বললেন-
বল্টু: জানতে ইচ্ছে করছে, আপনি কোন স্টপে নামবেন?
কথার উত্তর দিলেন না তরুণী। তাই আবার বললেন-
বল্টু: আপনার নামটা জানতে পারি? না-কি এটা সিক্রেট?
তরুণী এবারও নীরব। বল্টু আবার বললেন-
বল্টু: আমার কাছে সিনেমার দুটি টিকিট আছে।
এবার তরুণী মুখ খুললেন। বললেন-
তরুণী: কোন সিনেমার?
বল্টু নেমে গেলেন পরের স্টপেই। তার অহংকারী মেয়ে পছন্দ। এই মেয়ে যাকে সামনে পায়, তার সঙ্গেই কথা বলে।
> গৃহবধু : আমার স্বামী বলেছিলেন, আমি যদি ভাল রান্না করতে শিখি, তাহলে উনি একটা দারুণ ব্যাপার করবেন।
প্রতিবেশী : তা, তুমি রান্না শেখার পর উনি কী করলেন?
গৃহবধূ: রাঁধুনীকে ছাড়িয়ে দিলেন।
> মালিক: এই বল্টু, তুই আমার নারকেল গাছে কেন?
বল্টু: গরুর জন্য ঘাস কাটতে উঠেছি।
মালিক: তোর কি মাথা খারাপ, নারকেল গাছে ঘাস পাবি কীকরে?
বল্টু: ঘাস পাইনি, তাই তো নামছি।
পরদিন আবারও বল্টু গেল চুরি করতে। আবারও মালিক দেখে ফেলল--
মালিক: তুই আবার গাছে উঠেছিস কেন?
বল্টু: না, কাল ঘাস কাটার কাঁচিটা ফেলে গেছিলাম।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)