Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> শিক্ষক: মনে কর, সমুদ্রের মাঝখানে ১টি আপেল গাছ আছে। সেখান থেকে আপেল ছিঁড়ে আনবে কীভাবে?
ছাত্র: স্যার, পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ছিঁড়ে নিয়ে চলে আসব।
শিক্ষক: জলজ্যান্ত ১টা মানুষকে পাখি কে বানাবে শুনি?
ছাত্র: স্যার! সমুদ্রের মাঝখানে আপেল চাষ কে করবে শুনি?
> এক কমিউনিটি সেন্টারে ১০০ জনের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে।
কিন্তু খাবার দিতে গিয়ে দেখা গেল প্রায় ২০০ লোক।
তখন অনুষ্ঠানের আয়োজক গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনাদের মধ্যে বরপক্ষ কারা?’ এ কথা শুনে ৩০-৪০ জন দাঁড়ালো।
এরপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘কন্যাপক্ষ কারা?’ এটা শোনার পর আরও ৪০-৫০ জন দাঁড়িয়ে গেল।
এবার তিনি হাসিমুখে তাদের বললেন, ‘দয়াকরে আপনারা বের হয়ে যান। এটা আমার ছোট ভাইয়ের জন্মদিনের অনুষ্ঠান।’
> এক মহিলা একদিন লাভলু সাহেবকে ফোন করলেন-
মহিলা: হ্যালো, আপনি কি লাভলু সাহেব?
লাভলু: হ্যাঁ।
মহিলা: আপনার সঙ্গে আমার একটু দেখা করা দরকার।
লাভলু: কেন?
মহিলা: কারণ আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা।
লাভলু: কী বলছেন? আচ্ছা, আপনি কি মাধুরী, চৈতী, আভা, মিলি না-কি জবা?
মহিলা: না না, আমি আপনার ছেলের স্কুলের শিক্ষিকা!
> স্বামী তার গর্ভবতী স্ত্রীর খোঁজ নেয়ার জন্য হাসপাতালে ফোন করবে।
কিন্তু সে ভুলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফোন করে জিজ্ঞেস করলো-
স্বামী: এখন অবস্থা কেমন?
উত্তর: অবস্থা ভালোই। ৩ জন আউট হইছে। আর আশা করি বাকি ৭ জন লাঞ্চের পরে আউট হবে।
> প্রশ্ন: বলুন তো, মেয়েরা বিয়ের সময় শ্বশুরবাড়িতে লাল শাড়ি পরে যায় কেন?
উত্তর: মেয়েদের লাল শাড়ি পরার কারণ হচ্ছে- ঘরে ঢুকতে ঢুকতে রেড সিগন্যাল দিয়ে তাদের ভয়াবহতা সম্পর্কে সতর্ক করা!
> মা: কিরে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাত খাচ্ছিস কেন?
ছেলে: এখন থেকে এভাবেই খাব!
মা: কেন?
ছেলে: আর কত অপমান সহ্য করব?
মা: কীসের অপমান?
ছেলে: বাবা রোজই বলেন, ‘এত বড় ছেলে, এখনো বসে বসে খাস!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)