Advertisement

Pati Patni Aur Woh JOKES: পাশের বাড়ির বৌদির সঙ্গে হাতেনাতে ধরলেন স্ত্রী, স্বামীর যুক্তি শুনলে না হেসে উপায় নেই!

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

Pati Patni Aur Woh JOKES
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 23 Sep 2024,
  • अपडेटेड 4:16 PM IST

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> লাল্টুর অভ্যাস সোফায় শুয়ে থাকা।
 তার মা বিষয়টি সহ্যই করতে পারে না।
 তাই হাতে স্যান্ডেল নিয়ে ছুটে গেল ছেলের দিকে-
মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি, তারপরও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো...
লাল্টু: মা! আর হবে না এমন...
মা: তুই আবার করবি এ কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, শোয়ার জন্য না...
লাল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেয়ার জন্য, ছেলেকে পেটানোর জন্য না...

> পুলিশ: আপনি বলছেন, আপনার স্ত্রী আপনার দিকে একটা চেয়ার ছুঁড়ে মারলেন?
স্বামী: হ্যাঁ।
পুলিশ: তারপর আপনার শাশুড়ি একটা টেবিল ছুঁড়ে মারলেন আপনার দিকে?
স্বামী: হ্যাঁ।
পুলিশ: তারপর কেন আপনি ঘর থেকে ছুটে বেরিয়ে এলেন?
স্বামী: যখন দেখলাম, তারা দু’জনই একসঙ্গে ড্রেসিং টেবিলটার দিকে যাচ্ছে; তখন আর সাহস পেলাম না।

> ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ। কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ওই তরুণের এক বন্ধু। কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
১ম জন: কী ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কী করছিস?
২য় জন: মেয়েদের দেখছি!
১ম জন: মানে?
২য় জন: ওই দেখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জন: ‘মেয়েদের দেখার সময় বিকেল ৪টা থেকে ৬টা’। তাতে কী হয়েছে?
২য় জন: তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি।

> স্ত্রী: কাল তুমি পাশের বাড়ির বৌদির সঙ্গে  সিনেমায় গেছিলে?
স্বামী: কি করব বলো, আজকালকার যা সব সিনেমা! পরিবারের সঙ্গে একসঙ্গে বসে দেখা যায় না।  তাই অন্য পরিবারের একজনকে সঙ্গে নিয়ে গেছিলাম।

Advertisement

> এক পর্যটক ঘুরতে গেলেন নদীর তীরে। 
সেখানে গিয়ে স্থানীয় একজনকে বললেন-
পর্যটক: নদীতে নামতে পারি? কুমিরের ভয় নেই তো?
স্থানীয়: নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমিরও নেই।
পর্যটক: কুমিরগুলো কোথায় গেল?
স্থানীয়: গত দু’বছরে সব কয়টি কুমির হাঙরে খেয়ে ফেলেছে।

> কোনো এক দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী আর ক্রিকেট বোর্ডের প্রধানের মধ্যে কথা হচ্ছে-
ক্রীড়ামন্ত্রী: ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় আপনাদের অভিনন্দন!
বোর্ডপ্রধান: অভিনন্দন ডেভিডকে দিন। সে আমাদের পরাজয় থেকে বাঁচিয়েছে।
ক্রীড়ামন্ত্রী: সে আমাদের ব্যাটসম্যান, না-কি বোলার?
বোর্ডপ্রধান: সে একজন আম্পায়ার!

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement