Advertisement

Top Father Son Jokes: বিল্টুর ওপর গোয়েন্দাগিরি বাবার, পরের ঘটনা জানলে কিন্তু হেব্বি মজা পাবেন!

Jokes: স্বাস্থ্যের রহস্য হল হাসি। বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে মানসিক চাপ এড়ানো খুবই জরুরি। মানসিক চাপ এড়িয়ে চললে অনেক রোগ এড়ানো যায়। ঠাট্টা-তামাশা মানসিক চাপ দূরে রাখতে বড় ভূমিকা রাখে। আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার জোকস। এই জোকসগুলো পড়ে হাসি থামাতে পারবেন না।

Top Father Son Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Oct 2024,
  • अपडेटेड 10:45 PM IST

Funny Jokes: আপনি যদি মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তার মতো সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চান, তাহলে প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাসির অভ্যাস করুন। হাসতে থাকলে  আমরা অনেক সমস্যা ভুলে যাই এবং মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকি। যোগ গুরু এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও মানুষকে সুস্থ থাকতে হাসতে পরামর্শ দেন। ঠাট্টা-তামাশা মানুষের জীবনে উষ্ণতা যোগায়। সুস্থ থাকতে চাইলে প্রতিদিন মন খুলে হাসুন। তাই আমরা আপনাদের জন্য কিছু ভাইরাল জোকস নিয়ে এসেছি, চলুন শুরু করা যাক ...

> প্রথম ব্যক্তি: ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
দ্বিতীয় ব্যক্তি: কেন! কোথাও যায়নি তো!
প্রথম ব্যক্তি: কেন মজা করছেন ভাই? সত্যি করে বলুন না!
দ্বিতীয় ব্যক্তি: মজা কেন করবো ভাই? আমি তো বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।

> স্ত্রী স্বামীকে বলছে, সে অনেক মোটা হয়ে গিয়েছে। 
পাল্টা স্বামীও স্ত্রীকে বলছে সেও মোটা হয়ে গিয়েছে। 
এই নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া শুরু হয়েছে। 
এক পর্যায়ে স্ত্রী স্বামীকে বললেন—
স্ত্রী: আমি মোটা হয়েছি কারণ আমি মা হতে চলেছি।
স্বামী: হ্যাঁ, সেজন্যই তো আমারও ওজন বেড়ে যাচ্ছে।
স্ত্রী: তোমার কেন ওজন বাড়বে?
স্বামী: আমিও তো বাবা হতে চলেছি।

> বিল্টুর বাবা বিল্টুর ঘরে এসে কিছু একটা খুঁজছিলেন। 
হঠাৎ বিল্টুর একটি কোট দেখে সেটির পকেটে তল্লাশি চালাতে গিয়ে পেলেন সিগারেট আর মেয়েদের ফোন নম্বর! 
বাবা প্রশ্ন করলেন—
বাবা: কবে থেকে এসব চলছে।
বিল্টু: বাবা এই কোটটা তোমার।

> দত্তবাবু একজন ডাক্তার। তিনি খুবই ভুলো মনের। 
বয়স চল্লিশ পেরোলেও বিয়ে করেননি দত্তবাবু। 
এবার পরিবার থেকে জোর করেই তাকে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিয়ের দিন মেয়ের বাবা মেয়েকে জামাইয়ের হাতে অর্থাৎ দত্তবাবুর হাতে তুলে দিয়ে কাঁদতে লাগলেন।
দত্তবাবু  তার অভ্যাসবশত স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন, ‘খুব উত্তেজিত মহিলা তো।’ 
তারপর বললেন, ‘জিভ দেখি।’

Advertisement

 > দাদু ও দিদার তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছে হলো, 
তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।। 
তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন!! 
দাদু সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!! 
সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দিদা এল না।।
দাদু  রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দিদা বসে আছে।
দাদু রেগে বললেনঃ “পার্কে আসলে না কেন??”
দিদা লজ্জিত গলায় বললেনঃ “মা বের হতে দেয়নি!

> প্রথম ঢপবাজ:  আমি এত গরম চা খাই যে, কেটলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
দ্বিতীয় ঢপবাজ: কী বলিস! আমি তো চা-পাতা, জল, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে ওভেনে  বসে পড়ি!

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement