Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> হাইওয়েতে দত্তবাবুর গাড়ি আটক করল পুলিশ।
কর্তব্যরত সার্জেন্ট ধমক দিয়ে বললেন, ‘ব্যাপার কী? আপনি এত আস্তে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?’
দত্তবাবু: রাস্তার শুরুতে দেখলাম, ওপরে বড় করে লেখা ২০। ভাবলাম, এই রাস্তার সর্বোচ্চ গতিসীমা নিশ্চয় ২০। তাই…
সার্জেন্ট: ওরে বোকা, এটা ২০ নম্বর রাস্তা। কিন্তু কথা হচ্ছে, আপনার গাড়ির পেছনের সিটে বসা দুজন এমন ভয়ার্ত চোখে চেয়ে আছে কেন? চুল খাড়া হয়ে আছে, দাঁতকপাটি লাগার দশা। ঘটনা কী?
দত্তবাবু: না মানে, একটু আগে ২১২ নম্বর রাস্তা দিয়ে এলাম তো!
> বিদেশি:তোমরা এই ১টা দেশি প্যান্ট (পাজামা) কত দিন ধরে পরো?
বল্টু: ১ বছর।
বিদেশ্:-ব্যাস ১বছর? তার পর ফেলে দাও?
বল্টু:না, বৌ ওটা কেটে ছোটো করে ছেলের সাইজে করে দেয় আর সেটা ১বছর ধরে ছেলে পরে।
বিদেশি:তারপর নিশ্চই ফেলে দাও?
বল্টু:- পাগল নাকি! ভালো নতুন পাজামা কেও ফেলে!
বৌ ওটা কেটে বালিশের কভার বানিয়ে দেয়, আর সেটা আরো ৬ মাস চলে যায়। তারপর এই বালিশের কভার টা ঘর মোছার কাজে লেগে যায় আরো ৬ মাসের জন্য।
বিদেশি: আর তো দেখছি পাজামার কিছুই বেঁচে নেই, তাই তখন নিশ্চই ফেলে দাও?
বল্টু:আরে ধুর বাপু, ফেললেই হলো!! ঘর মোছা খারাপ হলে সেটা আরো ৬ মাস জুতো সাফ করতে কাজে লেগে যায়। তারপর আরো কিছু দিন বাইকের সাইলেন্সার চমকাতে কাজে লাগে, তারপর সেটা হাতে বানানো কাপরের বল বানিয়ে চিন্টু (বল্টুর ছেলে) কিছুদিন খেলে। তার পর যখন একদম খারাপ হয়ে যায় তখন উনুন ধরাতে কাজে লাগে, আর তার পর সেই ছাই দিয়ে বৌ বাসন মাজে।
জানিনা সেই বিদেশি বাকি কথা গুলো শুনেছে কিনা কারন বল্টু সব বলে যখন ফিরে দেখলো বিদেশির দিকে ততক্ষণে সেই বিদেশি অজ্ঞান হয়ে পড়ে ছিল!
> পার্টিতে একটি লোক বসে আছে। একটু পর এক সুন্দরী তরুণী এসে তাকে বলল, ‘আপনি কি নাচতে ইচ্ছুক?’
লোকটি উৎফুল্ল হয়ে বলল, ‘অবশ্যই!’
মেয়েটি এবার বলল, ‘তাহলে চেয়ারটা ছাড়ুন। আমি একটু বসব!’
> এক ছাত্র ক্লাসে বসে ঝিমুচ্ছিল। দেখে শিক্ষক বলল, ‘এই ছেলে, দাঁড়াও! এখন বলো আকবর কে ছিলেন?’
ছাত্র : জানি না স্যার।
শিক্ষক : জানবে কীভাবে? ক্লাসের দিকে একটু মনোযোগ দাও, জানতে পারবে।
ছাত্র : আচ্ছা স্যার, আপনি জানেন পলাশ কে?
শিক্ষক : না, কে উনি?
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ের দিকে একটু মনোযোগ দিন- জানতে পারবেন।
> টপলু : বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব! এসির পাশে গিয়ে বসে পড়ি।
টপলু : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি।
> ছেলে: বাবা, প্রতিদিন একটা আপেল খেলে নাকি ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়?
বাবা: হুমম, যায় তো।
ছেলে: তাহলে একটা আপেল দাও তো।
বাবা: তুই না আপেল খেতে চাস না! আজ কী হল হঠাৎ?
ছেলে: ডাক্তারবাবুর গাড়ির জানলা ভেঙে ফেলেছি তো!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)