Advertisement

Viral Jokes: সামান্য মশা মারার জন্য চাকরি গেল হাবলুর, তারপরের ঘটনা শুনলে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়বেন!

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

Viral Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Nov 2024,
  • अपडेटेड 7:10 PM IST

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছে না—
স্ত্রী: আমি বাপের বাড়ি চললাম, তুমি থাক তোমার সংসার নিয়ে।
স্বামী: আমিও বের হচ্ছি!
স্ত্রী: তুমিও কি বাপের বাড়ি যাচ্ছো!
স্বামী: না, আমি গরিব-দুঃখীদের দান-খয়রাত করতে যাচ্ছি!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: মানত করেছিলাম। ফলাফল পেতে শুরু করেছি। কথা তো রাখতেই হয়।

> এক ভদ্রলোক ও চিকিৎসকের মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে—
ভদ্রলোক: ডাক্তার, আমার ওজন কমানোর জন্য একটু পরামর্শ চাইছি।
চিকিৎসক: কেন, সমস্যা কী আপনার?
ভদ্রলোক: আমি একটা সুন্দর উপহার পেয়েছি। কিন্তু মোটা হওয়ার কারণে সেটা ব্যবহার করতে পারছি না।
চিকিৎসক: ঠিক আছে, কাল একবার আসুন। প্রেসক্রিপশন দিয়ে দেব। তারপর ঠিকই আপনি আপনার পোশাকটি পরতে পারবেন।
ভদ্রলোক: আমি তো পোশাক নয়, একটা গাড়ি উপহার পেয়েছি।

> প্রেমিকা: তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিক: বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকা: ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি ১৫ টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকার চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, 
কেন পারবো না, একশো বার পারবো। তবে পরীক্ষার তারিখটা একটু পিছানো যায় না?

> এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে।
বসকে বললেন তাঁর এক বন্ধু, ‘তোমার কর্মচারীদের কী এমন জাদু করেছ যে তাঁরা এত সময়ানুবর্তী হয়ে গেল?’
বস হাসতে হাসতে বললেন, 
‘জাদু না হে, আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। সবাই সময়মতো পৌঁছাতে চেষ্টা করে, যেন দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়!’

Advertisement

> হাইওয়ে ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। 
একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। 
চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। 
কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’
শুনে রেগে আগুন হলেন বস! 
তিনিও জানালা দিয়ে মাথা বের করে ‘কত বড় সাহস! তুমি আমাকে গরু বললে? তুমি একটি ছাগল, গাধা, বেয়াদব…’ 
বলতে বলতেই রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে পাশের ধানখেতে ছিটকে পড়লেন!
এ গল্প থেকে আমরা যা বুঝলাম: বসরা কখনোই কর্মচারীদের কথা আমলে নেন না!

> হাবলু ও সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
সঞ্জু: কী রে, তুই অফিসে না গিয়ে এভাবে বসে আছিস কেন?
হাবলু: আর বলিস না। বড় কর্তা অফিসে আসতে বারণ করে দিয়েছেন। বস আমার ওপর খুব খেপা।
সঞ্জু: কেন?
হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে ছিল।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement