Advertisement

JOKES for You: বসের ‘আদর্শ স্ত্রী’! শুনলে খুব হাসবেন

Bengali Jokes: হাসি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লোকেরা প্রায়শই তাদের মনকে সতেজ করার জন্য হাসির থেরাপির সাহায্য নেয়, কারণ এটি কেবল চাপ কমায় না ফুসফুসকেও সুস্থ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, জোকস আপনাকে হাসাতে একটি উপযুক্ত বিকল্প। এটি হাসার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায়। আপনিও যদি জোকস পড়ার শৌখিন হন, তাহলে পড়ুন এই কৌতুকগুলি-

 JOKES for You JOKES for You
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 Aug 2025,
  • अपडेटेड 6:39 PM IST

Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।

> দুই সহকর্মীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
আশিক: সম্ভবত শোকাবহ ঘটনার কারণে কয়েকদিন আমাদের অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হবে?
রনি: কেন? কীসের শোকের ঘটনা!
আশিক: আজ সেমিনারে দেওয়া বসের ‘আদর্শ স্ত্রী’ বিষয়ক আধাঘণ্টার বক্তব্য রেকর্ড করেছি। এইমাত্র অডিও ক্লিপটা তার মিসেসকে ইনবক্স করলাম।
রনি: হায় হায়, এটা কী করেছেন ভাই, স্যারের আজ খবর আছে!

> এক বন্ধু ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে কোনওমতে জীবন রক্ষা করে বাড়ি ফিরল। সুস্থ হয়ে ওঠার পর তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা—
১ম বন্ধু: বলল, বন্ধু, চল রাস্তা থেকে ঘুরে আসি।
২য় বন্ধু: না বন্ধু, আমি বাইরে যাব না।
১ম বন্ধু: কেন? কী সমস্যা?
২য় বন্ধু: ওই ট্রাকের পেছনে লেখা ছিল, ধন্যবাদ! আবার দেখা হবে!’

> ছোট্ট আরিয়ান গেছে বন্ধু সোহানের বাড়ি—
সোহানের মা: কী চাই?
আরিয়ান: আন্টি, সোহান কি বাইরে এসে আমাদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে পারে?
সোহানের মা: না! বাইরে ভীষণ গরম!
আরিয়ান: ঠিক আছে, আন্টি। সোহানের আসার দরকার নেই। বাইরে অনেক গরম।
সোহানের মা: হুম।
আরিয়ান: কিন্তু আন্টি সোহানের ফুটবলটা কি বাইরে এসে আমাদের সঙ্গে খেলতে পারে?

> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।

> পাত্র পক্ষ মেয়ে দেখতে এসেছে। তাদের মধ্যে অনেক কথা হচ্ছে। পাত্রীর মা পাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন—
পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!

Advertisement

> পল্টু অফিস ঢুকতে দেরি করেছে। 
বস কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি।
 ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো না এলে আর অফিসে আসতে হবে না!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজ পৌঁছে দেবেন।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 
 

Read more!
Advertisement
Advertisement