Advertisement

Funniest Jokes: নারীদের মন বোঝার ক্ষমতা! এই JOKES পড়লেই মন খুলে হাসবেন

Latest Jokes: সারাদিন হাসি-ঠাট্টা চললে মনটা খুশি থাকে। প্রতিদিন হাসলে শুধু আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে না, মনকেও খুশি রাখে। হাসতে এবং লোককে হাসাতে নীচে দেওয়া মজার জোকসগুলি পড়ুন...

Latest JokesLatest Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 20 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:46 PM IST

Viral Memes: জোকস মানুষের জীবনে চাপ কমায়, যার ফলে নতুন শক্তি অনুভূত হয়। হাসি প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমাদের মুখে হাসি থাকে, তখন একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়। আসুন হাসতে হাসতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।

> পল্টু জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরি আওয়াজ, ‘পল্টু’।
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরি: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। তারপর বললো—
পল্টু: আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন নারীদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কী এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?

> সদ্য চাকরি হারিয়েছে এক যুবকের। বন্ধুর বাড়িতে এসে সে তার দুঃখের কথা জানাচ্ছিল—
বন্ধু: ফোরম্যান তোমাকে বরখাস্ত করল কেন?
যুবক: তুমি তো জানো, ফোরম্যানরা কী হয়? নিজেরা কাজ না করে দু’পকেটে হাত ঢুকিয়ে অন্যদের কাজ-কর্ম তদারকি করে।
বন্ধু: তা জানি। কিন্তু তিনি তোমাকে তাড়ালেন কেন?
যুবক: আর কেন, ঈর্ষায়। আসলে সব কর্মী আমাকেই ফোরম্যান ভেবে বসেছিল।

> হরিপদ বেজায় কৃপণ। একদিন তার বাড়িতে হাজির হলেন তার বন্ধু শশধর।
শশধর: কিরে হরিপদ, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?
হরিপদ: কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?
শশধর: নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দুটাই খাব।
হরিপদ হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’

> মেয়ে: তুমি যদি আবার আমাকে ওভাবে চুমু খাও, আমি চিরজীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব।
ছেলে: সাবধান করে দেবার জন্য, ধন্যবাদ।

Advertisement

> স্ত্রী: কে ফোন করেছিল?
স্বামী: হবে কোনো পশু প্রেমিক। জিজ্ঞেস করলো, গাধাটা এখনও বাড়ি আছে কিনা!

> অভিভাবক: স্যার আপনার কী মনে হয়? আমার ছেলে বড় হয়ে কী হবে?
শিক্ষক: মনে হয়, মহাকাশচারী হবে।
অভিভাবক: এতো কিছু রেখে ও মহাকাশচারী হবে, এটা কেনো মনে হলো স্যার?
শিক্ষক: ওকে যখন ক্লাসে কোনো পড়া জিজ্ঞেস করি, মনে হয় এইমাত্র আকাশ থেকে পড়লো।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement
Advertisement