Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> প্রতি রাতে একবার করে ঘুম থেকে উঠে রাজেশ বিয়ের আংটিটা খুলে ফেলে। স্বাধীনতা উপভোগ করে কয়েক মিনিট, তারপর আংটিটা পরে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে আবার ঘুমিয়ে পড়ে।
> স্ত্রী - তুমি আমাকে কখনও সোনা, হীরা বা মুক্তা উপহার দাওনি।
স্বামী সঙ্গে সঙ্গে এক মুঠো মাটি তুলে স্ত্রীকে দিলেন।
স্ত্রী- এটা কি?
স্বামী- মেরে দেশ কি ধরতি সোনা উগলে, উগলে হিরে মোতিস ও মেরে দেশ কি ধরতি
> পাপ্পু- তার বিবাহিত বন্ধুকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠায়।
গাপ্পু- বন্দু আমি তো বিয়ে করেছি।
পাপ্পু- তাতে কী হয়েছে ভাই,
গাপ্পু- বন্ধু, দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু বিয়ের পর আমার স্বাধীনতা কোথাও হারিয়ে গেছে।
> পাপ্পু তার অসুস্থ ঠাকুমাকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে গেল ...
ডাক্তার- মুখ খোলো ঠাকুমা...
ঠাকুমা - তোমার বউ প্রতি সন্ধ্যায় তোমার প্রতিবেশীর সঙ্গে দেখা করে।
এর চেয়ে বেশি মুখ খুলিও না...!!!
> গুরুদেবের কাছে এক শিষ্য এসেছে। গুরুদেব, মনে বড় অশান্তি। আমি যখন বাড়িতে থাকি না, তখন কে যেন এসে আমার স্ত্রীর সঙ্গে অন্তরঙ্গভাবে সময় কাটায়। তাকে না ধরা পর্যন্ত শান্তি নাই। আমি তাকে ধরতে চাই।
গুরুদেব: ধরিয়ে দেয়াই তো আমার কাজ। দেব ধরিয়ে। দে আগে হাজার টাকা প্রণামী দে।
হাজার টাকা দিতেই গুরুদেব সে টাকা ট্যাকে গুজে বললঘ, নে এবার তাহলে আমায় জড়িয়ে ধর।
> ক্রেতা গেছেন পর্দার দোকানে—
ক্রেতা: ভাই, আমাকে একটা পর্দা দিন তো।
বিক্রেতা: কয় গজ?
ক্রেতা: আরে গজ না! এক ফুট দিলেই হবে।
বিক্রেতা: এক ফুট পর্দা কোন জানালায় লাগাবেন?
ক্রেতা: কেন! আমার কম্পিউটারের ‘উইন্ডোজ’-এ!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)