Latest Bengali Jokes: সুখ এবং দুঃখের চক্র জীবনে চলে, তবে আপনি যদি প্রতিটি পরিস্থিতিতে সুখী হওয়ার চেষ্টা করতে চান তবে রসিকতা এবং কৌতুকগুলি অনেকাংশে সহায়ক হতে পারে। হাসার অভ্যাস গড়ে তুললে মানসিক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> বুড়ো বস্ত্র ব্যবসায়ী মারা যাচ্ছেন। এই যায় কী সেই যায় অবস্থা।
কাপড়ের দোকান করতে-করতে এখন বিরাট বিষয়-সম্পত্তির মালিক তিনি। এই মুমূর্ষ মুহূর্তে তার চার ছেলেই বিছানার পাশে বসে আছেন।
অসাড়ের মতো বহুক্ষণ পড়ে থেকে হঠাৎ ব্যবসায়ী চোখ খুললেন। ঘোলাটে মনে হল ঘরটাকে। হাতড়ে হাতড়ে বড় ছেলের হাতটা ধরলেন।
ব্যবসায়ী: কে তুই?
বড় ছেলে: বাবা, আমি তোমার বড় ছেলে, অমল।
আশে পাশে হাতটা পুনরায় নড়েচড়ে বেড়ায়।
ব্যবসায়ী: তুই?
মেজো ছেলে: বাবা, আমি বিমল, তোমার মেজো ছেলে।
ব্যবসায়ী: তুই সেজো, না রে?
সেজো ছেলে: হ্যাঁ, বাবা।
ব্যবসায়ী: ছোট ছেলেটা কোথায়?
ছোট ছেলে: বাবা, এই যে আমি।
ছোট ছেলে ফুঁপিয়ে ওঠে।
ব্যবসায়ী: অ্যাঁ, সবাই এখানে বসে আছিস তা হলে দোকান দেখছে কে?
> একজন মুদির দোকানে গিয়েছেন চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেট করতে যাচ্ছিলেন এমন সময়-
ক্রেতা: সে কী! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলেছি। আপনি আমাকে লবণ দিচ্ছেন কেন?
বিক্রেতা: কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।
ক্রেতা: তাহলে বস্তার গায়ে ‘লবণ’ লেখা রয়েছে কেন?
বিক্রেতা: যাতে পিঁপড়েরা বুঝতে না পারে!
> দুই বন্ধুর রাস্তায় দেখা। একজন দেখছে অন্য বন্ধু মুখ ঢেকে হেঁটে যাচ্ছে। তা দেখে ১ম বন্ধু অন্য বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করলো—
১ম বন্ধু: কিরে মুখ ঢেকে রেখেছিস কেন?
২য় বন্ধু: দাঁত ভেঙে গেছে।
১ম বন্ধু: তোর দাঁত ভেঙে গেল কী করে?
২য় বন্ধু: হাসাহাসি করেছিলাম সেই জন্য।
১ম বন্ধু: হাসাহাসি করলে আবার দাঁত ভেঙে যায় নাকি? আমি তো সব সময় হাসতেই থাকি।
২য় বন্ধু: আমি এক পালোয়ানকে দেখে হাসাহাসি করছিলাম, তার পরেই এই অবস্থা।
> স্বামী: আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কী জানতে চাও বলো?
স্ত্রী: আমিও। আচ্ছা, আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোন মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী: না! তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কী!
স্ত্রী: তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!
> অফিসের বস প্রচণ্ড রেগে গিয়েছেন নতুন কর্মচারীর উপর। রাগ করে বললেন—
বস: আমাকে আপনি কী ভেবেছেন, আমি কি গাধা?
কর্মচারী: স্যার, আমি কীভাবে জানব! আমি তো নতুন এসেছি।
> শিক্ষক: বলো তো পল্টু, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?
পল্টু: আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: মা বলেছে, আমি যেদিন পাস করব, সে দিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)