Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> শিক্ষকঃ বলত এভারেস্ট কোথায়?
ছাত্রঃ জানি না।
শিক্ষকঃ এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালেই সব জানতে পারবে!
ছাত্রঃ কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
> রোগীঃ ডাক্তার, আমার না নিজেকে বিড়াল বিড়াল মনে হয়।
ডাক্তারঃ কবে থেকে এমন মনে হচ্ছে?
রোগীঃ যেদিন থেকে নিজেকে আর ঘোড়া মনে হচ্ছে না সে দিন থেকে!
> প্রেমিকা একদিন খুব অভিমান করে প্রেমিককে বলছে—
প্রেমিকা: তুমি কি আমাকে সত্যিই ভালোবাস?
প্রেমিক: একশ বার!
প্রেমিকা: কিন্তু আমাকে তো তুমি পরোয়াই কর না!
প্রেমিক: যে সত্যিকারের প্রেমে পরে সে কারও পরোয়া করে না।
> মা-মেয়ে গল্প করছেন। মেয়ের বয়স ৪৫ আর মায়ের বয়স ৬৫ বছর। মেয়ে মাকে বলছেন—
মেয়ে: মা, জীবনে একটা দুঃখ থেকে গেল। ভালো শাশুড়ি পেলাম না যখন বউ ছিলাম। আর যখন শাশুড়ি হলাম তখন ভালো বউ পেলাম না।
একথা বলে মেয়ে কাঁদতে শুরু করলো। মা কিছুক্ষণ চুপচাপ থেকে হঠাৎ তিনিও মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করলেন।
> প্রথম বান্ধবীঃ হ্যা রে, তোকে যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা কেমন?
দ্বিতীয় বান্ধবীঃ হ্যা খুবই টেস্টি! এত মজা লেগেছে খেতে।
প্রথম বান্ধবীঃ মানে? তুই কি সেটা রান্না করে খেয়েছিস? জানিস পাখিটা সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারত?
দ্বিতীয় বান্ধবীঃ কই? জবাই করার সময় তো কিছু বলেনি!
> মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না,
তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন!
> হিমা তার প্রতিবেশী আন্টির বাড়ি গিয়ে বলছে—
হিমা: আন্টি, মা এক কাপ চিনি দিতে বলছে!
আন্টি: দাঁড়াও দিচ্ছি। আচ্ছা, আর কী বলেছে?
হিমা: আর বলছে, ওই কৃপণ মহিলা যদি না দেয়, তাইলে মিমি আন্টির কাছ থেকে নিয়া আসিস!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)