Advertisement

Bangla Jokes Collection: মশা কয় প্রকার? ছাত্রের উত্তরে শিক্ষক অজ্ঞান! পড়তেই হবে এই JOKES

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

Bangla Jokes Collection
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Mar 2024,
  • अपडेटेड 5:55 PM IST

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> শিক্ষক: বলো তো মশা কয় প্রকার?
ছাত্র: মশা আট প্রকার। যথা-
১. যে মশা গায়ে বসামাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খমশা বলে।

> বাসর রাতে পল্টু তো খুব দ্বিধায় পড়ে গেল! স্ত্রীর সঙ্গে কী কথা বলবে সে? 
আধা ঘণ্টা অনেক চিন্তা-ভাবনা করল। তারপর হুট করেই তার স্ত্রীকে বলল-
পল্টু: আপনার বাড়ির লোকেরা কি জানে?
স্ত্রী: কী জানবে?
পল্টু: আজকে যে আপনি এখানে থাকবেন।

> লাল্টুকে একটি গাধা হঠাৎ করে একটা লাথি দিয়ে ছুটে পালাল।
 লাল্টুও সঙ্গে সঙ্গে  গাধাটাকে ধরতে পেছন-পেছন ছুটল!
 একটু দূরে গিয়েই একটা জেব্রাকে দেখতে পেয়ে সেটাকে ধরে ফেলল।
এবার ওই জেব্রাকে বেদম মার দিতে দিতে বলল, ‘শালা! ট্র্যাকস্যুট পরে আমাকে ধোঁকা দিবি? আমাকে কি তোর মতো গাধা পাইছোস।’

Advertisement

> এক বাড়িতে চোর ঢুকলো। ঘরের ভেতরে তন্ন তন্ন করে খোঁজার পরও কিছুই পেল না। 
চোরটি আফসোস করতে করতে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দেখতে পেল একজন লোক দরজার আড়ালে মুখ লুকিয়ে আছে-
চোর: কে আপনি?
লোক: আমি বাড়িওয়ালা।
চোর: দরজার আড়ালে মুখ লুকোচ্ছেন কেন?
লোক: চুরি করতে এসে এতো খোঁজার পরও কিছুই পেলেন না। তাই লজ্জায় আপনাকে মুখ দেখাতে পারছি না।

> মেয়ে: আমি মা হতে চলেছি।
মা: কোথায় গেছিলি বংশের মুখ কালো করার জন্য? বল তাড়াতাড়ি, নইলে সিমেন্টের সাথে দেয়ালে একেবারে প্যাকেট করে রেখে দেব!
মেয়ে: স্কুলের একটা নাটকে ‘মা’র চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছি আমি।

> ছেলেটির সঙ্গে মেয়েটির তুমুল ঝগড়া হলো। কিছুদিন পর মেয়েটি রেগে চিঠি লিখলো, 
‘তোমার কাছে আমার যে ছবি আছে তা পত্রপাঠ ফেরত পাঠাবে।’
ছেলেটি একটি প্যাকেটে ১০০ মেয়ের ছবি পাঠিয়ে দিয়ে লিখল, 
‘এর ভেতর থেকে তোমারটা বেছে নাও, তোমার চেহারা ঠিক মনে পড়ছে না।’


(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement